সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৯:০৫ অপরাহ্ন
বিশেষ প্রতিনিধি: দূবৃত্তের বাহানার কোন শেষ নেই। প্রতারনার নিত্য নতুন কৌশল বের করে অবৈধ কর্মকান্ড অব্যাহত রাখছে কখনো বড় ব্যবসায়ী আবার কখনো মিডিয়া কর্মী। নাম তার “সাইফুল আলম শুভ”। বয়স আনুমানিক ৩৫, পিতা: শাহ্আলম, মুন্সিপাড়া, হোল্ডিং নং: ১৪, কুতুবপুর, নারায়নগঞ্জ। তথ্যসূত্রে পাওয়া যায়, নির্যাতনের মামলা থাকা সত্বেও আইন/সমাজের প্রতি তোয়াক্কা না করেই তার অপকর্ম চালাচ্ছে। সন্তানের পিতা হয়েও সুন্দরী নারীদের ফাঁদে ফেলে কামিয়ে নিচ্ছে অঢেল অর্থ। সুন্দর চেহারা আর মিষ্টিভাষী হওয়ার কারনে নারীরা তার ফাঁদে পরছে সহজেই। ইতিমধ্যে বিভিন্ন গনমাধ্যমে তার অপকর্মের কাহিনী প্রকাশিত হলেও তাতে তার কোন মাথা ব্যাথা নেই। বরং ওই সব গনমাধ্যমকে নানা প্রকার ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। অবশ্য বর্তমানে অনেক নির্যাতীতা নারী মুখ খুলছে এবং আইনের আশ্রয় নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং গনমাধ্যম কর্মীদের সহযোগীতা চেয়েছেন। ৩৫ বছরের বয়সের “স্বামীপরিত্যাক্ত” সুদর্শন যুবক (সাইফুল আলম শুভ) ১সন্তানের জনক, পটুয়াখালী জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাস করার সময় থেকেই তার এই প্রতারনা চালাতে গিয়ে বহু ঘটনার জন্মদেয়। পরবর্তীতে “ডেলিকেট টাচ”, হাউজ- ০৮, কে.এম. দাস লেন টিকাটুলীতে থাকাকালীন সময়ে অনেক নতুন নতুন ঘটনার সুত্র পাওয়া যায়। কথিত ব্যবসায়ী নেতার স্ত্রীর সঙ্গেও ছিল তার অবাধ মেলামেসা। শুধু তাই নয় মধ্য বৃত্ত ও উচ্চ বৃত্ত পরিবারের বাছাই করা নারীদের ফাঁদে ফেলে অলংকার ও নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়াই ছিল তার অন্যতম পেশা। মানুষকে ফাঁদে/ বিপদে ফেলার বিভিন্ন রকমের কৌশল করার দৃশ্য মোবাইলে ভিডিও করে বছরের পর বছর সুভিধা ভোগ করে থাকে এই সুবিধা বাদী/নারী লোভী। নিজেকে মিডিয়া কর্মী পরিচয় দিয়ে একাধিক বার ভূয়া প্রমানিত হয়েও থেমে থাকেনি তার প্রতারনা। স্থান, কাল, পাত্র ভেদে খোলস পরিবর্তন করে সে নিত্য নতুন প্রতারনা করে আসছে আর হাতিয়ে নিচ্ছে সর্বস্ব। প্রশাসনের চোখে পড়তে শুরু করেছে বিধায় অনেক ভূক্তভোগী নারী আশার আলো দেখতে পাচ্ছে। অচিরেই এই প্রতারককে বিচারের আওতায় আনার দাবী সকল মহলের।
পাঠকদের কাছে যদি কোন এ ধরনের সুনিদৃষ্ট তথ্য থেকে থাকে তাহলে আমাদের কাছে visionbangla24@gmail.com পাঠান। তা আমরা পরবর্তীতে জনস্বার্থে তুলে ধরব বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ হিসাবে।