সোমবার, ২৮ Jul ২০২৫, ১০:৫৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
পঞ্চগড়ের নদীগুলোতে ক্ষতিকর গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ শিকার: হুমকির মুখে দেশী মাছের প্রজনন, জীব বৈচিত্র্য ও পরিবেশ জুলাই জাতীয় সনদের খসড়া প্রকাশ কুড়িগ্রামে শাপলা ফুল তুলতে গিয়ে পুকুরের পানিতে ডুবে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু লালমনিরহাটের ব্যস্ত সড়কে ঢাকনা ভাঙা ম্যানহোল! রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট গ্রহণ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর লালমনিরহাটের কোদালখাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মানে বাঁধা! পড়ায় উৎসাহ জোগাতে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি: ৩৮ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা রাকাব, রংপুর বিভাগের “বিভাগীয় সম্মেলন-২০২৫” অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে ময়না তদন্তের জন্য এক বছর পর যুবকের মরদেহ উত্তোলন ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট
মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আকতার ৫ দিনের রিমান্ডে

মিতু হত্যা মামলায় বাবুল আকতার ৫ দিনের রিমান্ডে

আদালত প্রতিবেদক: মাহমুদা খানম মিত্যু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করার পর সাতদিনের রিমান্ড আবেদন জানিয়েছে পিবিআই। রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদাতল পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বুধবার বেলা আড়াইটার সময় চট্টগ্রাম মহানগর হাকিম সরোয়ার জাহানের আদালতে হাজির করার পর রিমান্ড শুনানি হয়।

পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাবুল আক্তারের আইনজীবী মো. আরিফুর রহমান। তিনি জানিয়েছেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিলেন। শুনানি শেষে আদালত পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। আগামী ১০ দিনের মধ্যে আদালত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে।

এর আগে মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুল আক্তারসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্তের জন্য অধিগ্রহণ করে পিবিআই। এরপর পিবিআই মোশাররফ হোসেনের মামলায় বাবুলকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করে।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে পাঁচলাইশ থানার ওআর নিজাম রোডে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন মিতু। ওই সময় মামলা দায়ের করেছিলেন বাবুল আক্তার। নানা নাটকীয়তার পর এবার বাদী বাবুল আক্তারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেন মিতুর বাবা।

বাবুল আক্তারের দায়ের করা মামলাটি তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন পিবিআইয়ের পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা। তিনি বলেন, স্ত্রী হত্যায় বাবুল আক্তারের সম্পৃক্ততা পাওয়ায় মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হয়েছে। তিনি বলেন, মিতু হত্যার তিনদিন পর বাবুল আক্তার তার ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল হককে লাভের অংশ থেকে তাকে তিন লাখ টাকা দিতে বলেছিলেন। সাইফুল বিকাশের মাধ্যমে ওই টাকা গাজী আল মামুনের কাছে পাঠান। মামুন ওই টাকা মুসা, ওয়াসিমসহ আসামিদের ভাগ করে দেয়। তবে কাকে কত টাকা দেওয়া হয়েছে, তা জানা যায়নি। গত মঙ্গলবার বাবুলের ব্যবসায়িক অংশীদার সাইফুল ও মামুন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দীনের আদালতে সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেন। সেখানে দুজনেই বাবুলের নির্দেশে মিতু হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের টাকা দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com