শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ অপরাহ্ন
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: সরকারি আমলাদের জন্য প্রতিবেদন তৈরী করা অনেকটা বেমানান মনে হলেও প্রকৃত অর্থে কাজের ধারাবাহিক গতি যখন অস্বাভাবিকভাবে ভালো হয়, তখনতো দুই-চার কলম লেখা যেতেই পারে?।
কথা বলছিলাম প্রজাতন্ত্রের এক কর্মকর্তার ব্যাপারে। তিনি আর কেউ নন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ-আল-মামুন। কাজে যোগদানের দুই বছর ও পূর্ণ হয়নি এর ভেতর জয় করেছেন ঠাকুরগাঁও বাসির মন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকা কালীন ছুটে বেড়িয়েছেন রাস্তা-ঘাট ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম ধরতে। প্রমোশন পেয়ে যোগ দেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার পদে। আর পেছনে ঘুরে তাকাননি। কি শীত, কি গরম আর কি বর্ষাকাল। মাঠ-ঘাট সব এক করে ফেলেছেন। কনকনে শীতের ভেতরেই কম্বল নিয়ে দাঁড়িয়েছেন অসহায়ের পাশে। কি কাক ডাকা সকাল আর কি গভীর রাত।গরমে ছুটে বেড়ান ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন। সব যেন তার নখদর্পনে। ক্লান্তিবোধ হয়তো তাড়া করেনা তাকে।
বৈশ্বিক এই মহামারি কালেও বসে নেই তিনি, ত্রাণ হাতে ছুটছেন তার সারা কর্মস্থল। শুধু তাই নয় মহামারির কবলে পড়া করোনা রোগীর কাছে গিয়েছেন ফল-ফ্রুট নিয়ে। যেখানে অনেক সরকারি কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন দিনের পর দিন। সেখানে মৃত্যু ভয়কে উপেক্ষা করা এই ইউএনও’র ঘরে আছে এক অবুঝ শিশু অথচ সেদিকে নেই ভ্রুক্ষেপ। তার কিছু হলে যে ছোট্ট শিশুটির কিছু হয়ে যেতে পারে তিনি হয়তো তা মনে করেনই না! করোনা মোকাবিলায় তার কথা করোনাকে জয় করবোই।
মানবিক এই কর্মকর্তার স্বভাব-শুলভ যেমন মানবিক, তার বিচার প্রক্রিয়া তেমনই কঠিন। মাদকের করালগ্রাসে হতাশাগ্রস্ত শহর বাসিকে দিয়েছেন একমুঠো শান্তির পশলা। কোথায় মাদক সেবী, কোথায় মাদক ব্যবসায়ী ধরে এনে কিংবা ছুটে গিয়ে করেছেন বিচার। করোনা কালে অনেককেই অর্থদণ্ড গুনতে হয়েছে অনিয়মের দরূণ। শুধু তাই নয় করোনা কালে নির্বুদ্ধিতা আর বাটপারির অভিযোগে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে আইনজীবীকে পর্যন্ত গুণতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থদন্ড। ঈভটিজার, পারিবারিক জটিলতায় কিংবা বাল্য বিবাহে ছাড় নেই তার। যেখানে অনেক জনপ্রতিনিধি নিরব কিংবা অসফল সেখানেই আব্দুল্লাহ-আল-মামুনের সফলতার গল্প রচিত। আর হবেই না কেন?। তিনি যে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।একাত্তরে যেমন তার বাবা রণাঙ্গনের বীর সৈনিক ছিলেন, ঠিক তেমনি ইউএনও এ যুগের বীর সেনা।
তার সম্বন্ধে বলতে গিয়ে জেলা প্রশাসক ড.কেএম কামরুজ্জামান সেলিম বলেন, আব্দুল্লাহ -আল-মামুন একজন করিৎকর্মা ইউএনও।
৩০ তম বিসিএসের প্রশাসনিক এই কর্মকর্তা গত ২০১৮ সালের ৮ই আগষ্ট ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার হিসাবে যোগদান করেন।
নচিকেতার গানের দুটি লাইন বলতে হয়,”একদিন ঝড় থেমে যাবে,পৃথিবী আবার শান্ত হবে”। হ্যাঁ পৃথিবী আবার শান্ত হবে,সেদিন আব্দুল্লাহ -আল-মামুন ঠাকুরগাঁওয়ে থাকুক আর নাই থাকুক, তিনি ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষকে মনে রাখুক আর নাই রাখুক। ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ তাকে মনে রাখবে দীর্ঘদিন। কারণ শুধু করোনা কালে নয়,তিনি তার দায়িত্ব পালন করে যাবেন শেষনিঃশ্বাস পর্যন্ত। একজন ইউএনও’র গল্প!
সরকারি আমলাদের জন্য প্রতিবেদন তৈরী করা অনেকটা বেমানান মনে হলেও প্রকৃত অর্থে কাজের ধারাবাহিক গতি যখন অস্বাভাবিকভাবে ভালো হয়, তখনতো দুই-চার কলম লেখা যেতেই পারে?।
কথা বলছিলাম প্রজাতন্ত্রের এক কর্মকর্তার ব্যাপারে। তিনি আর কেউ নন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ-আল-মামুন। কাজে যোগদানের দুই বছর ও পূর্ণ হয়নি এর ভেতর জয় করেছেন ঠাকুরগাঁও বাসির মন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকা কালীন ছুটে বেড়িয়েছেন রাস্তা-ঘাট ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম ধরতে। প্রমোশন পেয়ে যোগ দেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার পদে। আর পেছনে ঘুরে তাকাননি। কি শীত, কি গরম আর কি বর্ষাকাল। মাঠ-ঘাট সব এক করে ফেলেছেন। কনকনে শীতের ভেতরেই কম্বল নিয়ে দাঁড়িয়েছেন অসহায়ের পাশে। কি কাক ডাকা সকাল আর কি গভীর রাত।গরমে ছুটে বেড়ান ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ২২টি ইউনিয়ন। সব যেন তার নখদর্পনে। ক্লান্তিবোধ হয়তো তাড়া করেনা তাকে।
বৈশ্বিক এই মহামারি কালেও বসে নেই তিনি, ত্রাণ হাতে ছুটছেন তার সারা কর্মস্থল।শুধু তাই নয় মহামারির কবলে পড়া করোনা রোগীর কাছে গিয়েছেন ফল-ফ্রুট নিয়ে। যেখানে অনেক সরকারি কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন দিনের পর দিন। সেখানে মৃত্যু ভয়কে উপেক্ষা করা এই ইউএনও’র ঘরে আছে এক অবুঝ শিশু অথচ সেদিকে নেই ভ্রুক্ষেপ। তার কিছু হলে যে ছোট্ট শিশুটির কিছু হয়ে যেতে পারে তিনি হয়তো তা মনে করেনই না! করোনা মোকাবিলায় তার কথা করোনাকে জয় করবোই।
মানবিক এই কর্মকর্তার স্বভাব-শুলভ যেমন মানবিক, তার বিচার প্রক্রিয়া তেমনই কঠিন। মাদকের করালগ্রাসে হতাশাগ্রস্ত শহর বাসিকে দিয়েছেন একমুঠো শান্তির পশলা। কোথায় মাদক সেবী, কোথায় মাদক ব্যবসায়ী ধরে এনে কিংবা ছুটে গিয়ে করেছেন বিচার। করোনা কালে অনেককেই অর্থদণ্ড গুনতে হয়েছে অনিয়মের দরূণ। শুধু তাই নয় করোনা কালে নির্বুদ্ধিতা আর বাটপারির অভিযোগে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে আইনজীবীকে পর্যন্ত গুণতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থদন্ড। ঈভটিজার, পারিবারিক জটিলতায় কিংবা বাল্য বিবাহে ছাড় নেই তার। যেখানে অনেক জনপ্রতিনিধি নিরব কিংবা অসফল সেখানেই আব্দুল্লাহ -আল-মামুনের সফলতার গল্প রচিত। আর হবেই না কেন?। তিনি যে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।একাত্তরে যেমন তার বাবা রণাঙ্গনের বীর সৈনিক ছিলেন, ঠিক তেমনি ইউএনও এ যুগের বীর সেনা।
তার সম্বন্ধে বলতে গিয়ে জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম বলেন, আব্দুল্লাহ -আল-মামুন একজন করিৎকর্মা ইউএনও।
৩০তম বিসিএসের প্রশাসনিক এই কর্মকর্তা গত ২০১৮ সালের ৮ই আগষ্ট ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার হিসাবে যোগদান করেন।
নচিকেতার গানের দুটি লাইন বলতে হয়,”একদিন ঝড় থেমে যাবে,পৃথিবী আবার শান্ত হবে”। হ্যাঁ পৃথিবী আবার শান্ত হবে,সেদিন আব্দুল্লাহ-আল-মামুন ঠাকুরগাঁওয়ে থাকুক আর নাই থাকুক, তিনি ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষকে মনে রাখুক আর নাই রাখুক। ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ তাকে মনে রাখবে দীর্ঘদিন। কারণ শুধু করোনা কালে নয়,তিনি তার দায়িত্ব পালন করে যাবেন শেষনিঃশ্বাস পর্যন্ত।