সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন
আনিছ মাহমুদ লিমন: সুজা উদ্দিন তালুকদার কর্তৃক প্রতারনার শিকার হয়েছেন মোঃ আলম, পিতা-মোঃ শামসুদ্দীন, মাতা-রেজিয়া, স্থায়ী ঠিকানা ঃ গ্রাম-কাশিপুর, ডাকঘর-গোপালনগর, থানা-ফরিদপুর, জেলা-পাবনা। মোঃ আলম মিরপুর মাজার শরীফ কোন-পারেটিভ মার্কেটের হেয়ার স্টাইল সেলুনে দীঘদিন চাকুরী করার সুবাধে জনাব মোঃ সুজাউদ্দিন তালুকদার, পিতা-মোঃ লতিফ তালুকদার কমপ্লেক্স, ৪৮/২, দিয়াবাড়ী, মিরপুর-১, ঢাকা-১২১৬, এর সাথে আলমের পরিচয় হয়। মোঃ আলম তাকে পিতার মতই জানত ও সম্মান করত। পরবর্তীতে মোঃ আলম বিদেশে চাকুরী করতে চলে যায় এবং মোঃ আলম এর স্ত্রীর মোবাইল নাম্বার সুজাউদ্দিন তালুকদারকে দেয় খোঁজ খবর রাখার জন্য। সুজাউদ্দিন তালুকদার সরলতার সুযোগ নিয়া আলমের স্ত্রীর নিকট হইতে ৬,৫০,০০০/- ( ছয় লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা জমি ও ফ্ল্যাট কিনে দিবে বলে উক্ত টাকা নেয়। টাকা নেওয়ার পর সে আলমের স্ত্রীকে অনেক কু-প্রস্তাব দেয়। কু প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় সে উক্ত টাকা ফেরত দিবেনা বলে জানায় এবং আলমের স্ত্রীকে বিভিন্ন হুমকি দিয়ে থাকে। মোঃ আলম বিষয়টি জানতে পারিয়া বিদেশে থেকে দেশে চলে আসে এবং স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে টাকা দেওয়ার প্রমানের ব্যাপারে। স্ত্রী বলে কোন প্রমাণ দেয় নাই, তবে টাকা লেনদেনের বিষয়ে কথা বলার কল রেকর্ড আছে। মোঃ আলম মোঃ সুজাউদ্দিন তালুকদারের কাছে টাকা চাইলে সে টাকা দিবে না বলিয়া বিভিন্ন হুমকি প্রদর্শন করে। এক পর্যায়ে মিরপুর দারুস সালাম থানার এস আই এর মাধ্যমে আমাকে ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা দেওয়ার কথা বলে নিস্পত্তির প্রস্তাব দিলে আলম উক্ত প্রস্তাবে রাজী হই নাই। পরবর্তীতে মোঃ সুজাউদ্দিন তালুকদার বলে টাকা কোন প্রমাণ নাই এবং টাকা চাইলে জেলে ভরে রাখবে। এমনকি আলম বাংলাদেশে এসে যে দোকানে চাকুরী শুরু করে সেই দোকানের মালিক সহ আলমের স্ত্রীকে আসামী করে মিথ্যা মামলা দেয়। পিটিশন মামলা নং-৬৮/১৮, ধারা ১০৭/১১৭ ফৌজদারী কার্যবিধি। উক্ত মামলার জন্যে মোঃ আলম জামিন নিতে হয়েছে এবং কিছু দিন পরে ঐ হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পায়। মোঃ সুজাউদ্দিন তালুকদার তার বিভিন্ন সন্ত্রাসী লোকজন দিয়ে মোঃ আলম ও আমার স্ত্রী, সন্তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তাই আলম স্ত্রী সন্তানের জীবনের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে একটি সাধারণ ডাইরি করে। যাহার নং-১৩৪, তারিখ ০৩-০৭-২০১৯ ইং, দারুস সালাম থানা, ঢাকা। সুজাউদ্দিন তালুকদার এর মুঠোফোনে ফোন করে ঘটনার কথা সত্যতা জানতে চাইলে ঘটনা মিথ্যা বলিয়া অস্বিকার করেন সাংবাদিকদের কাছে তিনি।