শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন
টাঙ্গাইলের নাগরপুর থেকে মো:রুবেল মিয়ার প্রতিবেদন:
টাঙ্গাইল নাগরপুরে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ কোম্পানির গোডাউনে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।গত ২৮-১০ ২০২৪ মঙ্গলবার ,আনুমানিক রাত ৩ সময় এ ঘটনা ঘটে। নাগরপুর ফাল্গুনী সিনেমা হলের উত্তর পাশে,মোঃ সাজ্জাদ হোসেন চারতলা বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় অগ্রণী ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড,ডিস্ট্রিবিউটর ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ এর শাখায় গোডাউন থাকা মুল্য= ৩৩,৬৪,৮০৮ ( তেতএিশ লক্ষ চৌষট্টি হাজার আটশত আট)টাকা থাকা (ব্যানসন,গোল্ডলিপ, লাকিস্ট্রাইক, স্টার, রয়েলস,পাইলট,ডার্বি,হলিউড সহ বিভিন্ন ব্রান্ডের সিগারেট রাখা ছিলো।
ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো বাংলাদেশ কোম্পানির নাগরপুর শাখার ম্যানেজার মো:শহিদুল ইসলাম গণমাধ্যম কর্মীদের জানান
২৮/১০/২০২৪ তারিখ রাত অনুমান ০৩.০৫ ঘটিকার সময় একই বিল্ডিং এর চারতলায় অবস্থিত মদিনা ট্রেডার্স এর একজন অফিস কর্মচারী ফারুক হোসেন (৪৩), পিতা- মিজানুর রহমান , সাং-ছোট বাশালিয়া,পোস্ট : গালা। টাংগাইল সদর, জেলা-টাংগাইল মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমাকে জানায় যে, ইং ২৮/১০/২০২৪ তারিখ রাত অনুমান ০৩.০৫ ঘটিকার সময় অজ্ঞাতনামা ১২/১৪ জন বিবাদী বিভিন্ন দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ ০১টি সাদা এবং হালকা হলুদ রংয়ের পিকআপ গাড়িসহ বর্ণিত ফাল্গুনী সিনেমা হলের সামনে এসে গেটের তালা কেটে দায়িত্বরত কর্মচারী সিকিউরিটি গার্ড মো: কাদের মিয়া (৬৫),মোঃ আল-আমিন এস আর (২৭),মো: কাজী আমিনুর রহমান (৪১) অস্ত্রের ভয় দেখাইয়া জিম্মি করিয়া মারপিট করে উক্ত অফিসের রুমের ভিতর অবস্থানরত তিনজনকে কাপড় দিয়ে বাঁধিয়া রাখে। একপর্যায়ে দুষ্কৃতিকারীরা তিনজনকে বেধে রেখে বড় কাটার মেশিন দিয়ে অফিসের গোডাউনের তালা ভাঙ্গিয়া গোডাউনের ভিতরে প্রবেশ করিয়া ভিতরে থাকা (ব্যানসন, গোল্ডলিপ, লাকিস্ট্রাইক, ষ্টার, রয়েলস, পাইলট,ডার্বি,হলিউডল সহ বিভিন্ন ব্রান্ডের মোট ৪৮ কেস সিগারেট, যার মূল্য-৩৩,৬৪,৮০৮/- (তেতএিশ লক্ষ চৌষট্টি হাজার আটশত আট) টাকা লুন্ঠন করে,ক্যাশিয়ারে রুমের টেবিল এর ডইয়ার ভেঙ্গে বিক্রয়ের নগদ ৫৪,৪১৪/=(চুয়ান্ন হাজার চারশত চৌদ্দ)টাকা এবং অফিসের সিসি ক্যামেরার ডিভিআর মেশিন যাহার অনুমান মূল্য-১৫,০০০/- (পনের হাজার) টাকা নিয়ে যায়।ঘটনাটি খবর পেয়ে আমি সাথে সাথে নাগরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কাছে পুলিশি সাহায্য চাইলে থানার পুলিশ আনুমানিক ৩০ মিনিট পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়।
এ ব্যাপারে রিপোর্ট লেখার আগ পর্যন্ত থানায় কোন অভিযোগ নেওয়া হয়নি,এ ব্যাপারে নাগরপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ রফিক সাহেবের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে মামলা বিলম্বের কারণ জানতে চাইলে,তিনি বলেন আমি নিজে এটা তদন্ত করছি,ব্যাপারে এসপি মহোদয়ের সাথে আলোচনা হয়েছে খুব শীঘ্রই মামলা দায়ের করা হবে।