বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৪ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: চলমান ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে অসুস্থ শিশুদের ক্যাপসুল না খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি জানিয়েছেন, অসুস্থ শিশুরা সুস্থ হওয়ার পর ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে। শুধুমাত্র তাদের জন্য আগামী ১০ দিন এ প্রক্রিয়া চালু থাকবে। শনিবার (২২ জুন) ঢাকা শিশু হাসপাতালে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন শেষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল, স্কুলবাস ট্রেন, লঞ্চ ও ফেরিঘাটসহ বিভিন্ন জনসমাগম স্থলে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার টিকা কেন্দ্রে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের অবশ্যই ভরা পেটে এই টিকা খাওয়াতে হবে এবং অসুস্থ অবস্থায় খাওয়ানো যাবে না। অসুস্থ অবস্থায় খাওয়ালে শরীরের অন্যান্য প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। তাই তাদের জন্য আগামী ১০ দিন টিকা খাওয়ানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকা শিশু হাসপাতালে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন শেষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে বেলুন উড়িয়ে ও শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে এ ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করা হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল, স্কুলবাস ট্রেন, লঞ্চ ও ফেরিঘাটসহ বিভিন্ন জনসমাগম স্থলে মোট ১ লাখ ৪০ হাজার টিকাকেন্দ্রে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। শিশুদের অবশ্যই ভরা পেটে এই টিকা খাওয়াতে হবে এবং অসুস্থ অবস্থায় খাওয়ানো যাবে না। অসুস্থ অবস্থায় খাওয়ালে শরীরের অন্যান্য প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। তাই তাদের জন্য আগামী ১০ দিন টিকা খাওয়ানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তবে সেটা শুধুমাত্র অসুস্থ শিশুদের জন্য। সুস্থ শিশুর অবশ্যই আজকের ভেতরে টিকা খাওয়া সম্পন্ন করবে। এজন্য আমাদের ২ লাখ ৮০ হাজার কর্মী সারাদেশে নিয়োজিত রয়েছে। তাছাড়া পাহাড়ি অঞ্চলে বা একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলে তিনদিন ধরে এই টিকা খাওয়ানোর কার্যক্রম চলবে।
এবারের ক্যাপসুল একাধিকবার ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এবারের ক্যাপসুলের মান নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। দেশে-বিদেশে একাধিকবার এসব ক্যাপসুল পরীক্ষা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, মানুষের জনসচেতনতা বাড়ার কারণে বর্তমানে রাতকানা রোগ একেবারেই কমে গেছে। যখন এই ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু করেছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন রাতকানা রোগের হার ছিলো ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। বর্তমানে তা দাঁড়িয়েছে মাত্র ০ দশমিক ৪ শতাংশ।