বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন
বিশেষ প্রতিনিধি, নাজমুছ সালেহিন: পিরোজপুর জেলার দক্ষিন গাজীপুর গ্রামের বাসিন্দা মেহেদী হাসান এর পিতা- বেলায়েত খলিফা প্রায় ৫ বছর যাবৎ ছেলের বিবাহের নামে ৭০,০০০/- টাকা জরিমানা পরিশোধের নামে স্থানীয় আমলা এবং নাজমিন এর পিতার হুমকির মুখে। গত ৪/১০/২০১৫ তারিখে চট্রগ্রামে একটি এফিডেভিটের বলে ৭০,০০০/- টাকা দেনণ্ডমোহরের দাবী নিয়ে প্রায়ই হাটে বাজারে এবং রাস্তা ঘাটে বাকণ্ডবিতন্ডের সম্মুখীন হন । সম্প্রতি এই ৭০,০০০/- টাকাকে কেন্দ্র করে অজ্ঞাতনামা কিছু রাজনৈতিক আমলাদের হামলার স্বীকার হন। এক পর্যায় বেলায়েত খলিফা এবং তার মেয়ে মোসাঃ সারমিন আক্তার উক্ত প্রতিবেদকের সরনাপন্ন হইয়া একটি এফিডেভিটের জড়াজির্ন একটি ফটোকপি দেখায় । প্রতিবেদক এফিডেভিট পর্যবেক্ষনকালে প্রাপ্ত বয়স্ক কথাটি উল্লেখ থাকা সত্যেও গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং টিপ সহির কোন আলামত পাওয়া যায়নি। চিন্তার বিষয় এই যে, মুঠো ফোনে ব্যবহারকৃত ক্ষুদ্র সিমকার্ড নিবন্ধনের জন্য বাধ্যতামূলক জাতীয় পরিচয়পত্র এর নম্বর এর প্রয়োজন হয়। কিন্ত আজীবনের জন্য সম্পর্ক তৈরী করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হলো না জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার অথবা টিপ সই। সুশীল সমাজ এই এফিডেভিটের সমালোচনার শেষ পর্যায়ে ভিত্তিহীন বলে মন্তব্য করেন। ডিজিটাল বাংলাদেশে রেজিষ্টার্ড বিহীন কাজী এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের নিবন্ধন নম্বর ছাড়া বিবাহের নিবন্ধন একটি বিড়ল বিষয়। মেহেদী হাসানের পিতা বেলায়েত খলিফা মনে করেন তাকে এবং তার পরিবারকে অর্থনেতিক এবং সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যে একটি অসাদু মহল এর চক্রান্ত ফলোশ্রতি হিসাবে এই এফিডেভিট এর প্রস্তত। যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এর সুবিচার চায় ভুক্তভুগি পরিবার।