শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন
সুমন খান: সারা দেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সর্বশেষ পরিকল্পনা অনুযায়ী আজ শনিবার (৭ আগস্ট) সকাল ৯টায় শুরু হয়েছে এ কার্যক্রম। তা চলবে ১২ আগস্ট পর্যন্ত। দেশের চলমান লকডাউনে সরকার ঘোষিত প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ের কভিট -১৯ করোনাভেক্সিন টিকাদান কর্মসূচি শুরু করেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই গণটিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে ছয় দিনে প্রায় ৩২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এই কর্মসূচিতে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন বয়স্ক ব্যক্তি, নারী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় গজারিয়া উপজেলায় প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায়ের টিকা কর্মসূচি চালু করেন উপজেলা প্রশাসন। ৭ আগষ্ট থেকে ১২ আগস্ট ছয় দিনে সারাদেশের ১৫ হাজারের বেশি টিকাদান কেন্দ্রে প্রায় ৩২ লাখ মানুষকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হবে। আজ শনিবার সকাল ১০ টায় হোসেন্দী ইউনিয়ন পরিষদে প্রথম ডোজের টিকা দান কর্মসূচি পরিদর্শন করেন গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল ইসলাম চৌধুরীর, এসময় উপস্থিত ছিলেন গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আর এম ও ডাক্তার নুরে আলম, হোসেন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মনিরুল হক মিঠু, ইউপি সদস্য জনাব মোবারেক হোসেন, ইউপি সচিব, মোঃ সেলিম, হিসাব রক্ষক মোঃ রেজাউল সহ ইউনিয়ন পরিষদের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল ইসলাম চৌধুরীর বলেন দেশে ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রায় ১৪ কোটি মানুষকে টিকা দিতে হবে। সুতরাং এত সংখ্যক মানুষকে টিকা দিতে হলে বড় আকারে ক্যাম্পেইন করে উদ্দীপনা সৃষ্টি করতে হবে। অন্যথায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে সবাইকে টিকাদান সম্ভব হবে না। তাই সবার উচিত নিজ নিজ দুরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্য বিধি মেনে করোনাভেক্সিন প্রথম ডোজ গ্রহণ করা।