মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে হংকং প্রবাসীর নির্মাণাধীন খামার থেকে চাঁদা দাবি শান্তিরক্ষা মিশনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার কাকরাইলে রাজউক নকশা জাল জালিয়াতি করে গড়েছে বহুতল মজুমদার ভিলা সারাদেশে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৩৯০ সাংগ্রাই জলকেলি উৎসব ২০২৫ উদযাপিত হলো কুয়াকাটায় সাংবাদিকের মোটরসাইকেল চুরি: নিরাপত্তাহীনতায় সাংবাদিক সমাজ, প্রশ্নবিদ্ধ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কাঠালিয়ায় মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়ার দাবিতে বিএনপি নেতাদের সংবাদ সম্মেলন পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু দেশনায়ক তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় পিটিয়ে প্রেমিকের হাত-পা ভাঙলেন তরুণী
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের মামলায় ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের মামলায় ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড

আদালত প্রতিবেদক: খুলনার সোনাডাঙ্গার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চারজনকে ৮ বছর করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ৩ এর বিচারক আ. ছালাম খান এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্পেশাল (পিপি) ফরিদ আহমেদ।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- মোরশেদুল ইসলাম শান্ত ওরফে শান্ত বিশ্বাস (পলাতক), শেখ শাহাদাত হোসেন (পলাতক), মো. রাব্বি হাসান পরশ, মো. মাহামুদ হাসান আকাশ, কাজী আরিফুল ইসলাম প্রীতম (পলাতক) ও মো. মিম হোসেন।

মামলার এজাহারে বর্ণিত সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দুইদিন আগে আসামি মোরশেদুল ইসলাম শান্তর সাথে ভিকটিমের পরিচয় হয়। ওই সূত্র ধরে আসামি ২০১৯ সালের ২৯ জুন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিকটিমকে ডেকে নেয় শান্ত।

সাহেবের কবর খানায় উভয় এক সাথে মিলিত হয়। সেখান থেকে ভিকটিমকে নেওয়া হয় মামলার অপর আসামি নুরুন্নবীর সোনাডাঙ্গা থানাধীন বিহারী কল্যাণীর ভাড়া বাড়িতে। পরে ভিকটিমকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে শান্ত। শান্তর ভিডিয়োটি ধারণ করে উপস্থিত অন্যরা। পরে ভিকটিমকে ধারণকৃত ওই ভিডিয়োটি দেখিয়ে ভয়ভীতি দিয়ে অন্যান্যরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে।

ধর্ষণ শেষে আসামিরা ভিকটিমকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সন্ধ্যার দিকে ছেড়ে দেয়। পরে ঘটনাটি ভিকটিম বড়বোনকে খুলে বলে। তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ঘটনার পরেরদিন বড়বোন বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় নয়জন আসামির নাম উল্লেখ মামলা দায়ের করেন, যার নং ২২। একই বছরের ১৩ নভেম্বর ১০ জন আসামির নাম উল্লেখ করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোনাডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মমতাজুল হক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com