শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ১২:০১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
রাঙামাটিতে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান রাজশাহীতে শিক্ষককে হত্যার চেষ্টা মামলায় ছাত্রীকে পাঠানো হলো কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্রে টাঙ্গাইলে স্ত্রীর প্রতারণার শিকার হয়ে স্বামীর সংবাদ সম্মেলন স্বদেশ ইসলামী লাইফের ভারপ্রাপ্ত সিইও হলেন এ জেড কাওছার লালমনিরহাটে বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১৩হাজার টাকা জরিমানা স্ত্রীর বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার অভিযোগে মামলা করলেন সেই নির্যাতিত অফিসার কুড়িগ্রামে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা পেলো অসংখ্য নারী-পুরুষ লিগ্যাল নোটিশ প্রসঙ্গে গার্ডিয়ান লাইফ এর বক্তব্য রাজশাহীতে জাল নোটসহ প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার জুলাইয়ের সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের মামলায় ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের মামলায় ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ড

আদালত প্রতিবেদক: খুলনার সোনাডাঙ্গার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চারজনকে ৮ বছর করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ৩ এর বিচারক আ. ছালাম খান এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্পেশাল (পিপি) ফরিদ আহমেদ।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- মোরশেদুল ইসলাম শান্ত ওরফে শান্ত বিশ্বাস (পলাতক), শেখ শাহাদাত হোসেন (পলাতক), মো. রাব্বি হাসান পরশ, মো. মাহামুদ হাসান আকাশ, কাজী আরিফুল ইসলাম প্রীতম (পলাতক) ও মো. মিম হোসেন।

মামলার এজাহারে বর্ণিত সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দুইদিন আগে আসামি মোরশেদুল ইসলাম শান্তর সাথে ভিকটিমের পরিচয় হয়। ওই সূত্র ধরে আসামি ২০১৯ সালের ২৯ জুন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিকটিমকে ডেকে নেয় শান্ত।

সাহেবের কবর খানায় উভয় এক সাথে মিলিত হয়। সেখান থেকে ভিকটিমকে নেওয়া হয় মামলার অপর আসামি নুরুন্নবীর সোনাডাঙ্গা থানাধীন বিহারী কল্যাণীর ভাড়া বাড়িতে। পরে ভিকটিমকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে শান্ত। শান্তর ভিডিয়োটি ধারণ করে উপস্থিত অন্যরা। পরে ভিকটিমকে ধারণকৃত ওই ভিডিয়োটি দেখিয়ে ভয়ভীতি দিয়ে অন্যান্যরা পালাক্রমে ধর্ষণ করে।

ধর্ষণ শেষে আসামিরা ভিকটিমকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে সন্ধ্যার দিকে ছেড়ে দেয়। পরে ঘটনাটি ভিকটিম বড়বোনকে খুলে বলে। তাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ঘটনার পরেরদিন বড়বোন বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানায় নয়জন আসামির নাম উল্লেখ মামলা দায়ের করেন, যার নং ২২। একই বছরের ১৩ নভেম্বর ১০ জন আসামির নাম উল্লেখ করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোনাডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মমতাজুল হক আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com