বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪৬ অপরাহ্ন
জাহাঙ্গীর হোসাইন স্টাফ রিপোর্টার :
সাধারণ মানুষ লোডশেডিং এর অন্ধকারে আর ইমতিয়াজ মামুন ঘুষ দুর্নীতি ও অনিয়মের আলোকসজ্জায়।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসকে অনিয়ম ও দুর্নীতির অঙ্গরাজ্য হিসেবে গড়ে তুলেছেন আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ইমতিয়াজ মামুন ও উপ-সহকারী রেজাউল করিম একক ছত্রছায়া দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন এই বিদ্যুৎ অফিস থেকে বিভিন্ন অনৈতিক কৌশল অবলম্বন করে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। ইমতিয়াজ মামুনের আলাদা সিন্ডিকেট এবং দালাল চক্র যাদের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছ থেকে কৌশলে প্রতিনিয়তই হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। ইমতিয়াজ মামুন এর ছত্র ছায়া কাজ করে একাধিক কর্মকর্তার মাধ্যমে গ্রাহকদের মোটা অংকের বিল ডিসকাউন্ট সহ টাকার বিনিময়ে অবৈধ লাইন সংযোগ দিয়ে এমনকি ৫ লাখ ৬ লাখ টাকা সরকারের রাজস্ব বকেয়া থাকা পরেও অফিস সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কিছু অসাধু ও গ্রাহকরা ঘুষ দিয়ে দিব্যি বিদ্যুৎ লাইন সংযোগ চালিয়ে যাচ্ছে আর এতে করে সাধারণ গ্রাহকদের ভোগান্তির যেন শেষ নেই। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের যেন শেষ নেই অবৈধভাবে বিদ্যুৎ লাইন দিয়ে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের, লাখ লাখ টাকা বকেয়া থাকার পরেও ঘুষের মাধ্যমে লাইন সংযোগ চালু রাখা, মোটা অংকের বিলের ডিসকাউন্ট এর নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া, টাকার বিনিময়ে ট্রান্সফরমার সরানো, নতুন মিটারের নাম করে দশ হাজার টাকা করে নেওয়া যেটার কোন টাকা প্রয়োজন হয় না সরকারিভাবে এমন সব গুরুতর অভিযোগের কিছু সততা ও পাওয়া গিয়েছে সর জমিনের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার কিছু কিছু জায়গা। নাম না প্রকাশে একাধিক ব্যক্তি বলেন ইমতিয়াজ মাহমুদ ঈশ্বরগঞ্জ বিদ্যুৎ অফিসের আসার পর থেকে পুরা ঈশ্বরগঞ্জ বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে একটা অনিয়ম-দুরনীতির অঙ্গরাজ্যে পরিণত করেছে।
মোঃ সুরজাত আলী, চর হোসেনপুর ১১.০২-২০২৪ সালে তার মূলবিল আছে ৬০ হাজার ৯১৯ টাকা সেখান থেকে কৌশলে দালালের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট এর নামে বিশ হাজার টাকায় বিল পরিশোধ করে এবং বাকি টাকা হাতিয়ে নেই প্রকৌশলী ইমতিয়াজ মামুন ও তার সঙ্গপঙ্গ এতে সরকারের রাজস্ব হারায় ৪০ হাজার ৯০০ ১৯ টাকা।
মো:রফিকুল রায়হান স্টেশন রোড ঈশ্বরগঞ্জ ২১-১১-২২ তাহলে তার মোট বিল আছে ৫০ হাজার ৭১৭টাকা সেই বিল ডিসকাউন্ট এর নামে ২৮৬ টাকা পে করে যা কপালে চোখ উঠার মত কান্ড।
মটু গোড় রেল স্টেশন মিটার নং ০৬৭৪১৭ যার মোট বিল আসে তিপ্পান্ন হাজার টাকা, এই বিল ইসু হয় ১১-০৫-২০২৪ কিন্তু বিল না দিয়ে দিয়ে লাইন চালিয়ে যাচ্ছে মটু গোড় যা রিতিমত অবাক করা খন্ড। আমরা বিভিন্ন জায়গায় দেখেছি 2000 টাকা বিল বকেয়া থাকার পরে দুই মাস লাইন কেটে দেওয়াসহ মিটার বাধ করার মত ঘটনা ঘটছে তাহলে কি মটু গৌড় আশ্চর্য ক্ষমতার বলে ৫৩ হাজার টাকা বিল হওয়ার পরেও লাইন দিব্যি লাইন চালিয়ে যাচ্ছে কি।এ বিষয়ে আমরা তদন্ত করে জানতে পারি যে প্রকৌশলীর মাধ্যমে ঘুষ দিয়ে দিয়ে এই লাইন সেবা নিচ্ছে মটু গৌড়। এমন আর একটি মিটারের র নাম আসছে যার বকেয়া আছে ২০১৬সাল থেকে ২০২৩ সাল ৬ লক্ষ টাকা এখন পর্যন্ত এই মিটার অথবা লাইন সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় নাই এই নিয়ে গ্রাহকদের মাঝে যেন কৌতূহলের শেষ নেই। এমন ইমতিয়াজ মামুন প্রত্যেক বিদ্যুৎ অফিসে আছে বলেই হয়তোবা বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ভোগান্তি সারা বাংলাদেশে গ্রাহকদের মাঝে।
এছাড়াও ওপর একটি অভিযোগ আছে ইইমতিয়াজ মামুনের বিরুদ্ধে ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগ জড়িত থাকায় ক্ষমতার প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে এসব অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে এবং সবসময় ধরাছোঁয়ার বাহিরে থেকে গেছে ইমতিয়াজ মামুন।
দেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিসিতিশীল করার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ গ্রাহক সেবা অবস্থা বিঘ্ন ঘটিয়ে রাজনীতি অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে ইমতিয়াজ মামুন নাম না প্রকাশ্যে একাধিক ব্যক্তিবর্গ বলেন।এ বিষয়ে ইমতিয়াজ মামুন এর যোগাযোগ করা হলো এসব অপকর্ম দুর্নীতি অনিয়ম এর কোন সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারেন নাই