নিজস্ব প্রতিবেদক: সেকশন ০১,ব্লক – জি, রোড নং ০১, বাড়ি নং ০১, থানা শাহআলী ঢাকা ১২১৬। বাড়ির মালিক মোঃ সৈয়দ আহম্মেদ পিতা মৃত্যু মোঃ আলী গত ২৪/০৪/২০১৭ ইংরেজি তারিখে বাংলাদেশ সরকারের পরিত্যক্ত ব্যবস্হাপনা বোর্ড হইতে ক্রয় করে যার রেজিঃ দলিল নং ৪১৭৭। জাতীয় গৃহায়ণ কতৃপক্ষের নামজারি অনুমতি গ্রহন করে গত ১২/১২/২০১৮ ইংরেজি তারিখে। কিন্তু সৈয়দ আহম্মেদ এর মেয়ে জামাতা আঃ গনি পিতা মৃত্যু মোঃ তাইজুল হোসেন বাড়ি ক্রয়ের প্রায় এক বৎসর পূর্বে অর্থাৎ গত ৩০/০৩/২০১৭ ইংরেজি তারিখের ৩০০/ টাকার স্টাম্পে আন রেজিঃ বন্ঠন নামা দেখিয়ে চাঁদা ও ফ্লাট দাবি করে। বিজ্ঞ আদালতে দেওয়ানী মামলা দায়ের করে বলে এ প্রতিবেদক কে জানায়। কিন্তু বিজ্ঞ আদালত মামলাটি খারিজ করে দেয় যার মামলা নং ৩১০/২০১৮। আঃ গনি আপিল করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে দেয়। সৈয়দ আহম্মেদ এ প্রতিবেদক কে জানায় গত ০৫/১২/২০১৯ ইরেজি তারিখে বাড়িটি পুনঃ নির্মান অনুমতি এবং কোম্পানি আমমোক্তার নিয়োগ অনুমতি পায়। গত ০৮/০১/২০২০ ইংরেজি তারিখে ভুমি ব্যাবহার ও ইমারত নির্মানের ছাড় পত্র পায়। আরো জানা যায গত ০২/০২/২০২০ ইংরেজি তারিখে অনলাইনের মাধ্যমে সমস্ত কাগজপত্র সহ বাংলাদেশ রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ বরাবরে প্ল্যান ( নকসা) অনুমোদনের আবেদন করলে রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ জোন -০৩, মহাখালীর কিছু অসাধু কর্মকর্তা আঃ গনির কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আজ পর্য্যন্ত প্ল্যান ( নকসা) অনুমোদন না দিয়ে ঘুরাচ্ছে বলে দুঃখ প্রকাশ করেন সৈয়দ আহম্মেদ। যে খানে সমস্ত কাগজপত্র সঠিক থকলে ১৫/২০ দিনের মধ্যে প্ল্যান অনুমোদন পাওয়ার কথা অথচ আজ পর্যন্ত তা দিচ্ছে না। প্ল্যান অনুমোদনের জন্য মোটা অংকের টাকা দাবি করে বলে এ প্রতিবেদক কে জানায় । আঃ গনি মামলাবাজ হিসেবে মহল্লায় পরিচিত বলে তার শাশুড়ী মিনারা বেগম জানায়। এ ব্যাপারে সৈয়দ আহম্মেদ উর্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।