শনিবার, ০৫ Jul ২০২৫, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ট্রাক্টর চালক বউ আনলেন হেলিকপ্টারে মাদকে সয়লাব ফরিদপুর ইউনিয়নের মধ্য ভাতশালা: নীরব প্রশাসন, আতঙ্কে এলাকাবাসী অর্থের প্রলোভনে কিডনি বিক্রির ফাঁদে নিঃস্ব গ্রামবাসী যে কোনো মূল্যে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করব: নাহিদ লালমনিরহাটে আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে নারী শ্রমিকের সংখ্যা ৬ বছরের কন্যাশিশু লালসার শিকার হয়ে হাসপাতালে ২ লাখ টাকার চুক্তিতে খুন করে প্রবাসীর স্ত্রীকে গোপালগঞ্জে টেন্ডার ছাড়াই স্কুলের ঘর-মালামাল বিক্রি শাহজাহানপুরে এক যুবককে বলাৎকার: ধর্ষণে দণ্ডিত পিতার পথেই হাঁটছে ছেলে জাহাঙ্গীর! বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরামের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেডিওগ্রাফার নেই, এক্স-রে সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেডিওগ্রাফার নেই, এক্স-রে সুবিধাবঞ্চিত রোগীরা

রামকৃষ্ণ বণিক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট:

কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বহুল কাঙ্ক্ষিত এক্স-রে বিভাগ চালু হওয়ার দুই বৎসরের মাথায় বন্ধ হয়ে যায় ।বর্তমানে অধ কোটি টাকা মূল্যের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনটি নষ্ট হওয়ার পথে । ১২ বছর ধরে এক্স-রে সুবিধা থেকে বঞ্চিত কটিয়াদী সাধারণ রোগীরা। ১২ বছর আগে পরীক্ষামূলক ডিজিটাল এক্স- রে মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে রোগীদের দীর্ঘ দিনের চাহিদা পূরণ করতে পেরেছিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। বৈদ্যুতিক ঝুঁকিতে ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন পরিচালনা দুরূহ ব্যাপার। সাড়ে ৩০০ টাকার একটা এক্স-রে করাতে বাইরে গিয়ে খরচ পড়ে প্রায় এক হাজার টাকা । উপজেলায় একাধিক ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকলেও এক্স-রে সুবিধা ভাল না হওয়ায় রোগীদের ভোগান্তির সীমা কম নয় । ৫০ শয্যার হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে সাড়ে ৭০০ রোগী আসছে বহির্বিভাগে। ল্যাবরেটরিতে আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহ দেয়ায় পরীক্ষার রোগীও বেড়েছে কয়েকগুণ।

সরকারিভাবে রেডিওগ্রাফার দেয়া না হলেও তৎকালিন ১২ইং সালে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মুক্তাদির ভূঞা নিজ উদ্যোগে একজন এক্স-রে টেকনিশিয়ান দিয়ে সেবাটি চালু করেছিলেন। তবে নানা প্রতিকূলতার কারণে তিন মাস পরেই টেকনিশিয়ান চলে যাওয়ায় এক্স- রে সেবা বন্ধ হয়ে যায়। সামান্য আঙুলের ভাঙা নিয়েও যেতে হয় বেসরকারি ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যা খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি। অপর দিকে বেশ কয়েকটি বিভাগে বেসরকারি সংস্থা থেকে দেয়া হাসপাতালে চিকিৎসক, টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) দেয়া হলেও গত দু্#৩৯;মাস আগে প্রকল্প বন্ধের কারণে ডাক্তার, টেকনোলজিস্টসহ কর্মচারীদের বিরাট ঘাটতি দেখা দিয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও প: প: কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা:ঈশা খানঁ বলেন, এক্স-রে বিভাগে রেডিওগ্রাফার না থাকায় সেবাটি এখন বন্ধ। বেশ কয়েকবার লিখেছেন জরুরি ভিত্তিতে একজন রেডিওগ্রাফার দেয়ার জন্য; কিন্তু দেয়া হচ্ছে না।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com