শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ডেঙ্গুতে চলতি বছর মৃত্যু ২০০ ভুয়া গ্রুপ-ওয়েবসাইটের ফাঁদে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী ধীরে ধীরে স্বাভাবিকতায় ফিরছে খাগড়াছড়ি ভালো কিছু সহজে আসে না, সংগ্রাম করতে হয়: ভাবনা গৌরীপুরে শারদীয় দুর্গোৎসবে পৌরসভার পূজা মণ্ডপ পরিদর্শক করেন আলী আকবর আনিছ নড়াগাতীতে পুজামণ্ডপ পরিদর্শন ও উন্নয়ন অঙ্গীকার: শান্তি ও ঐক্যের বার্তা গ্রাহকের টাকায় বেহিসাবি ব্যয় ৮৩৩ কোটি টাকা :৪৩ বিমা কোম্পানি তারেক রহমানের শুভেচ্ছা ও অনুদান পৌঁছে দিলেন বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার অমি কুড়িগ্রাম রাজারহাটে দূর্গোৎসবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে আলহাজ্ব সোহেল হোসাইন কায়কোবাদ-এর শুভেচ্ছা বিনিময় বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত আস্থা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের

তিন্নি হত্যা মামলার রায় হচ্ছে না আজ

ভিশন বাংলা ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১
  • ২২৭

আদালত প্রতিবেদক: মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি (২৪) হত্যা মামলায় জাতীয় পার্টি সাবেক সংসদ গোলাম ফারুক অভির বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা হচ্ছে না।

আজ সোমবার (১৫ নভেম্বর) ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ কেশব রায় চৌধুরীর আদালতে এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল।

তবে এদিন মামলার বাদী নিহত তিন্নির বাবা সৈয়দ মাহবুবুল করিম ও চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম তাদের জবানবন্দি গ্রহণের আবেদন করেন।

আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ভোলা নাথ দত্ত ও মো. সলিম উল্লাহ (খসরু) এ তথ্য জানান।

 

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জানান, তিন্নির বাবা ও চাচার আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছিল। তারা তাদের সাক্ষ্য পুনরায় গ্রহণের আবেদন করেছেন। আদালত সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন বিধায় আজ রায় হচ্ছে না।

 

তিন্নির চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম জানান, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পরিবর্তন হয়েছে আমরা জানতাম না। আগের পিপি আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। আমরা পত্রিকায় খবর দেখে আজ আদালতে এসেছি।

 

এর আগে কয়েক দফা পিছিয়ে যায় তিন্নি হত্যা মামলার রায়ের তারিখ।

 

জানা যায়, কেরানীগঞ্জের বুড়িগঙ্গা নদীর ১ নম্বর চীন মৈত্রী সেতুর ১১ নম্বর পিলারের পাশে ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর রাতে মডেল তিন্নির মরদেহ পাওয়া যায়। পরদিন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন কেরানীগঞ্জ থানার তৎকালীন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন। এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কাইয়ুম আলী সরদার।

 

এর পর নিহত তিন্নির মরদেহের ছবি পত্রিকায় ছাপা হলে সুজন নামে নিহতের এক আত্মীয় সেটি মডেল কন্যা তিন্নির বলে শনাক্ত করেন। পরে মামলাটি চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে ২০০২ সালের ২৪ নভেম্বর তদন্তভার সিআইডিতে ন্যস্ত হয়। তদন্তের দায়িত্ব পান তৎকালীন সিআইডির পরিদর্শক ফজলুর রহমান।

 

এর পর মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পান সিআইডির পরিদর্শক সুজাউল হক, সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) গোলাম মোস্তফা, এএসপি আরমান আলী, এএসপি কমল কৃষ্ণ ভরদ্বাজ এবং এএসপি মোজাম্মেল হক। সর্বশেষ তদন্ত কর্মকর্তা মোজাম্মেল হকই ২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর সাবেক ছাত্রনেতা ও সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে একমাত্র আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

 

২০১০ সালের ১৪ জুলাই অভির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত। এর পর চার্জশিটভুক্ত ৪১ সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2011-2025 VisionBangla24.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com