সোমবার, ২৮ Jul ২০২৫, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই জাতীয় সনদের খসড়া প্রকাশ কুড়িগ্রামে শাপলা ফুল তুলতে গিয়ে পুকুরের পানিতে ডুবে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু লালমনিরহাটের ব্যস্ত সড়কে ঢাকনা ভাঙা ম্যানহোল! রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট গ্রহণ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর লালমনিরহাটের কোদালখাতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মানে বাঁধা! পড়ায় উৎসাহ জোগাতে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি: ৩৮ মেধাবী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা রাকাব, রংপুর বিভাগের “বিভাগীয় সম্মেলন-২০২৫” অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে ময়না তদন্তের জন্য এক বছর পর যুবকের মরদেহ উত্তোলন ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট এক বছরে বিএনপির আয় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা
তিন্নি হত্যা মামলার রায় হচ্ছে না আজ

তিন্নি হত্যা মামলার রায় হচ্ছে না আজ

আদালত প্রতিবেদক: মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি (২৪) হত্যা মামলায় জাতীয় পার্টি সাবেক সংসদ গোলাম ফারুক অভির বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা হচ্ছে না।

আজ সোমবার (১৫ নভেম্বর) ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ কেশব রায় চৌধুরীর আদালতে এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল।

তবে এদিন মামলার বাদী নিহত তিন্নির বাবা সৈয়দ মাহবুবুল করিম ও চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম তাদের জবানবন্দি গ্রহণের আবেদন করেন।

আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ভোলা নাথ দত্ত ও মো. সলিম উল্লাহ (খসরু) এ তথ্য জানান।

 

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জানান, তিন্নির বাবা ও চাচার আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছিল। তারা তাদের সাক্ষ্য পুনরায় গ্রহণের আবেদন করেছেন। আদালত সেই আবেদন গ্রহণ করেছেন বিধায় আজ রায় হচ্ছে না।

 

তিন্নির চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম জানান, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পরিবর্তন হয়েছে আমরা জানতাম না। আগের পিপি আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। আমরা পত্রিকায় খবর দেখে আজ আদালতে এসেছি।

 

এর আগে কয়েক দফা পিছিয়ে যায় তিন্নি হত্যা মামলার রায়ের তারিখ।

 

জানা যায়, কেরানীগঞ্জের বুড়িগঙ্গা নদীর ১ নম্বর চীন মৈত্রী সেতুর ১১ নম্বর পিলারের পাশে ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর রাতে মডেল তিন্নির মরদেহ পাওয়া যায়। পরদিন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন কেরানীগঞ্জ থানার তৎকালীন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন। এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কাইয়ুম আলী সরদার।

 

এর পর নিহত তিন্নির মরদেহের ছবি পত্রিকায় ছাপা হলে সুজন নামে নিহতের এক আত্মীয় সেটি মডেল কন্যা তিন্নির বলে শনাক্ত করেন। পরে মামলাটি চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে ২০০২ সালের ২৪ নভেম্বর তদন্তভার সিআইডিতে ন্যস্ত হয়। তদন্তের দায়িত্ব পান তৎকালীন সিআইডির পরিদর্শক ফজলুর রহমান।

 

এর পর মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পান সিআইডির পরিদর্শক সুজাউল হক, সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) গোলাম মোস্তফা, এএসপি আরমান আলী, এএসপি কমল কৃষ্ণ ভরদ্বাজ এবং এএসপি মোজাম্মেল হক। সর্বশেষ তদন্ত কর্মকর্তা মোজাম্মেল হকই ২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর সাবেক ছাত্রনেতা ও সাংসদ গোলাম ফারুক অভিকে একমাত্র আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

 

২০১০ সালের ১৪ জুলাই অভির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত। এর পর চার্জশিটভুক্ত ৪১ সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com