সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় ৮০০ নেতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: রিজভী নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা হবে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকেই : প্রেস উইং মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু
মানবতাবিরোধী অপরাধে লিয়াকত-আমিনুলের মৃত্যুদণ্ড

মানবতাবিরোধী অপরাধে লিয়াকত-আমিনুলের মৃত্যুদণ্ড

ভিশন বাংলা ডেস্কঃ স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় অপহরণ, হত্যা, গণহত্যার মত মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার দায়ে যুদ্ধাপরাধী লিয়াকত ও আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাব্যুনাল। আজ সোমবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনাল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হবিগঞ্জের লাখাই থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. লিয়াকত আলী ও কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলার আমিনুল ইসলাম ওরফে রজব আলী।

রায় ঘোষণার সময় ট্রাইব্যুনাল জানায়, আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত সাতটি অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের এই সাজা(মৃত্যুদণ্ড) দেওয়া হয়েছে।

এর আগে সকাল পৌনে ১১টায় ৩১২ পৃষ্ঠার রায় পড়া শুরু করেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম।

মামলার অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, লিয়াকত আলী ২০০৩ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। সভাপতি থাকা অবস্থাতেই যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ২০১০ সালে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। এরপরে ২০১৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তিন থানা হবিগঞ্জ জেলার লাখাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর ও কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে ব্যাপক যুদ্ধাপরাধ ঘটান এই দুই আসামি।

এর আগে ২০১৬ সালের ১৮ মে সন্দেহভাজন এই দুই যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল। তাদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব না হওয়ায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। শেষ পর্যন্ত তাদের পলাতক দেখিয়েই বিচার চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আদালত।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com