শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গৌরীপুরে জমিদখলের চেষ্টার বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর সংবাদ সম্মেলন ১৫ স্ত্রী, ৩০ সন্তান নিয়ে আফ্রিকান রাজার বিলাসী জীবন এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন করবেন যেভাবে অফিসার ইনচার্জ জনাব মোহাম্মদ এমদাদুল হক, নরসিংদী মডেল থানা, নরসিংদী জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হয়েছেন সিংড়ায় বিএনপির গ্রীণ সিগন্যালে ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ আইসিসিবিতে বসেছে ৩ দিনব্যাপী ইন্টেরিয়র-ফার্নিচার-সাইনেজ এক্সপো ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে মেয়েরা নন লাইফে কমিশন শূন্যের প্রস্তাবে বিতর্ক, বিআইএ থেকে ফখরুল ইসলামের পদত্যাগ স্ত্রীকে হত্যা করে ডিপ ফ্রিজে রেখেছে স্বামী গ্রেপ্তার

হুমায়ুন আজাদ হত্যা মামলার রায় ১৩ এপ্রিল

ভিশন বাংলা ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২
  • ৩২৪

আদালত প্রতিবেদক: ড. হুমায়ুন আজাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করতে আগামী ১৩ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত। রবিবার (২৭ মার্চ) ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আল মামুন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। এদিন কারাগারে আটক আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়।

আসামিদের উপস্থিতিতে তাদের আইনজীবীরা অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। এরপর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হলে আদালত রায়ের দিন ধার্য করেন।

এদিকে মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি একুশে গ্রন্থমেলা থেকে বাসায় ফেরার পথে হামলার শিকার হয়ে মারাত্মক আহত হন ড. হুমায়ুন আজাদ। হামলার সময় তাকে চাপাতি ও কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। ওই হামলার পর হুমায়ুন আজাদ ২২ দিন সিএমএইচে ও ৪৮ দিন ব্যাংককে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে জার্মানির মিউনিখে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একই বছরের ১২ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

সেই ঘটনার পরদিন তার ছোট ভাই মঞ্জুর কবির বাদী হয়ে রমনা থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। পরে তা হত্যা মামলায় রূপান্তর হয়। এছাড়া একই ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনেও অপর একটি মামলা হয়।

২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর এই মামলার বাদী মো. মঞ্জুর কবির মামলাটির বর্ধিত তদন্তের আবেদন করলে ওই বছরের ২০ অক্টোবর আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দেন। বিভিন্ন সময় মামলাটি তদন্ত করেছেন রমনা থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মাহবুবুর রহমান, সিআইডির পুলিশ ইন্সপেক্টর কাজী আব্দুল মালেক, মোস্তাফিজুর রহমান ও লুৎফর রহমান।

২০১০ সালের ১৮ অক্টোবর আসামি আনোয়ার আলম ওরফে ভাগ্নে শহিদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এ মামলায় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ৫ দফায় বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তবে শেষ পর্যন্ত এ মামলার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2011-2025 VisionBangla24.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com