বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০২:০১ পূর্বাহ্ন
জাহাঙ্গীর হুসাইন:
কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বৈষম্য বিরোধী ও ছাত্র আন্দোলন ঢাকা শহ সারা দেশে বিভিন্ন কর্মসূচি ও আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালনা করে তাদের এই যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে সহমত পোষণ করে সারা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ সহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন সহ সর্বসাধারণ। এই আন্দোলনকে প্রতিহত করার জন্য স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পুলিশ বাহিনী ছাত্রলীগ আওয়ামী লীগ যুবলীগ সহ সকল সংগঠনের নেতা কর্মীদের দিয়ে ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদের ওপর অস্ত্র ও গুলি সহ আক্রমণ করার নির্দেশ দেয় ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তারই প্রেক্ষাপটে ঢাকা সহ মিরপুর টিএসসি মোহাম্মদপুর যাত্রাবাড়ী উত্তরা রামপুরা বিভিন্ন এলাকায় বৈষম্য বিরোধী ও ছাত্র আন্দোলন কারী ছাত্র সমাজের উপর আক্রমণ করে বিভিন্ন কৌশলে ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তারই প্রেক্ষাপটে এই আন্দোলন সারা দেশে জড়িয়ে যায় এমনকি সারাদেশের সকল পর্যায়ে আন্দোলন অংশগ্রহণ করে সকল সাধারণ মানুষ সহ সারা দেশের ছাত্র সমাজ একপর্যায়ে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা হিংসাত্মক হয়ে কার নেতাকর্মীদের উপর নির্দেশ ভেজাভাবেই হোক আন্দোলন প্রতিহত করার।তারই প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগ যুবলীগ ছাত্রদের উপর অস্ত্র সজ্য নিয়ে পুরা ঢাকা সিটিতে সকল আন্দোলনকারীদের উপর অ্যাটাক করে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দুই হাজারেও বেশি ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে এমনকি অজস্র ছাত্র আহত পঙ্গুত্ববরণ করে এখনও হসপিটালের বেডে শুয়ে আছে। যা বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে ছাত্র হত্যাকাণ্ডের ঘটনা এতে করে পুরা বাংলাদেশের মানুষ একত্রিত হয়ে গত ৫ই আগস্ট লংমাস কর্মসূচির মাধ্যমে স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ ও পালাতে বাধ্য করে। তারপরের অভ্যন্তরীণের সরকার গঠন করে এ সরকারের কাছে ছাত্র সমাজের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া সকল বিচার হত্যাকান্ড এবং সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।
ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর অস্ত্র লাঠি সোটা নিয়ে হামলা হয়। ঢাকা মিরপুর এ আন্দোলনে ছাত্রদের উপর প্রকাশ্যে হামলার সাথে জড়িত হয় ৭ ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক প্রত্যয়ে মাহমুদ। বিভিন্ন তথ্যে জানা যায় মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহীমের নেতৃত্বে এবং এবং কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মুফাসসের চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের গুন্ডাবাহিনী নিয়ে মিরপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করেছে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসী প্রত্রয় মাহমুদ, এমনকি বিভিন্ন কায়দায় ছাত্রদের উপর জোর বল প্রয়োগ করে বিভিন্ন ছাত্রদেরকে হয়রানি করার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে, এমনকি আন্দোলন শিক্ষার্থীরা যখন আন্দোলনের উদ্দেশ্যে আসে রাস্তায় তাদেরকে ধরে রেখে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার মত ঘটনা ঘটেছে যা প্রকাশ্যে জড়িত এই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা প্রত্যয় মাহমুদ। মিরপুর থানা ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ইমরান খানের ঘনিষ্ট হওয়ায় মিরপুরে অনেক আন্দোলনে সরাসরি আক্রমণ এবং হত্যা চেষ্টা করেছে। ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পেরেছি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের অনেক নেতা কর্মীরা ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে এমন কি সবার নামেও মামলা হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কিভাবে প্রত্যয় মাহমুদ প্রকাশ্যে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে এমনকি সরকারের ষড়যন্ত্রসরূপ নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের মিছিলে সে অংশগ্রহণ করছে এখনো বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। কিভাবে সে এখনো মিছিলে অংশগ্রহণ করে তা নিউএ ছাত্র সমাজের মাঝে কৌতূহলের জন্ম দিচ্ছে যা বর্তমান ন সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও সমালোচিত করছে। সাধারণ ছাত্র সমাজের দাবি প্রত্যয় মাহমুদকে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা।
এই এই বিষয়ে মিরপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজ্জাদ মিয়ার সাথে জানতে চাইলে তিনি বলেন সে যদি নাশকতা এবং নিষিদ্ধ কার্যক্রমের সাথে জড়িত থাকে আমরা তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসবো তদন্ত করে