রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন
ভূঁইয়া কামরুজ্জামান সোহাগ : গত ২২ আগস্ট দেশের বহুল প্রচারিত দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ” মিরপুর ছাত্রদলের পরিচয়ে ফলের আরৎ দখল ” শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে সাব্বির হোসেন সজিবকে মিরপুর ছাত্রদল থেকে বহিষ্কার করে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। ঘটনার অন্তরালে অনেকে জানতোই না সেদিন কি ঘটেছিল। মিরপুর হযরত শাহ আলী মাজার শরীফ ওয়াকফ এস্টেটের নির্মিত ২২ নং খাজা বাণিজ্যলয় নামে দোকানের প্রকৃত মালিক মোঃ সুলতান হোসেন ২০১২ সালে বরাদ্ধ পাওয়ার পর তার কাছ থেকে ভাড়ার চুক্তিতে উঠে মালিক সেজে জোরপূর্বক ঢাকা ১৪ আসনের সংরক্ষিত সাংসদ সাবিনা আক্তার তুহিনের বোনজামাই এই নয়ন। ঠিকমতো ভাড়া দেওয়া তো দূরের কথা, দোকানটির প্রকৃত মালিক কে কখনো ফিরতেই দেননি এই নয়ন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সৈরাচারি সরকারের পতন হলে দোকানের মালিক সুলতান সজিবের কাছে সাহায্য চান ও ছাত্রদের হস্তক্ষেপে যেন তার দোকানটি উদ্ধার হয়। সংবাদ সম্মেলনে কান্না জড়িত কন্ঠে দোকান মালিক তাকে সাহায্য করতে গিয়ে মিথ্যা অভিযোগে সজিবের বহিষ্কার যেনো বাতিল করা হয় এমন দাবী করেন ভুক্তভোগী দোকান মালিক।
এবিষয়ে সজিব বলেন দৈনিক যুগান্তর তাদের অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলের জন্য প্রতিবাদ ছেপেছে। অতীতেও দেশের দুঃসময়ে রাজপথে আমরা ছিলাম এবং থাকবো। একজন ছাত্র হিসেবে এই আন্দোলনে ছিলাম, একটি মহল আমার সুনাম নষ্টে ষড়যন্ত্র করছে। প্রায় একযুগ পরে প্রকৃত মালিক দোকান ফিরে পেয়েছে আমি তাতেই খুশি। স্থানীয়দের দাবি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে ত্যাগি এই ছাত্রনেতার সঠিক মুল্যায়ন ও বহিষ্কারাদেশ বাতিল হোক।