বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ১২:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সেনা ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ শিক্ষকদের বিষয়ে বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা দেশজুড়ে বিনিয়োগ: শিক্ষা বিস্তারে জেলা–উপজেলা প্রশাসনকে যুক্ত করছে বিএসইসি এস এম বখতিয়ার আলম ইসলামিক ফাইন্যান্সের নতুন চেয়ারম্যান শাহজালালে আগুনের ঘটনায় রপ্তানিকারকদের ৬ দাবি কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলা; শিবিরের ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জাতীয় বেতন কমিশনের মতবিনিময় সভা শিক্ষকদের সঙ্গে করণ জোহরের সিনেমায় অভিনয় করেননি জয়া আহসান তরুণদের বীমায় সম্পৃক্ত করতে আইডিআরএর গ্রাহক সেবা পক্ষ উদ্বোধন সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্সের নতুন চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত

পদ্মা সেতুর ৫ দশমিক ১ কিলোমিটার দৃশ্যমান

ভিশন বাংলা ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৪৯

নিজস্ব প্রতিবেদক: মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মাসেতুর ৭ ও ৮ নম্বর পিলারের ওপর বসল ৩৪তম ‘টু-এ’ স্প্যান। এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হলো সেতুর ৫ হাজার ১শ মিটার বা ৫ দশমিক ১ কিলোমিটার। ৩৩তম স্প্যান বসানোর ষষ্ঠ দিনের মাথায় বসানো হলো এ স্প্যানটি। আজ রবিবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১০টা ৭ মিনিটের দিকে স্প্যান বসানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী ও প্রকল্প ব্যবস্থাপক (মূল সেতু) দেওয়ান মো. আবদুল কাদের।

এর আগে শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের মাওয়ায় অবস্থিত কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডের স্টিল ট্রাস জেটি থেকে স্প্যানটি বহন করে পৃথিবীর সবচয়ে বড় ভাসমান ক্রেন তিয়ান-ই রওয়ানা দেয়। প্রায় ৩০ মিনিট পর কাঙ্ক্ষিত পিলারের কাছে পৌঁছে ৩ হাজার ৬শ টন সক্ষমতার ক্রেনটি। সেখানে সারারাত অবস্থান করে। রবিবার সকালে ভাসমান ক্রেনটি নোঙর ও পজিশনিং শেষে পিলারের ওপর রাখা হয় স্প্যানটিকে।প্রকৌশলীরা জানান, স্প্যান বসানোর জন্য দুদিন সময় নেওয়া হয়। প্রথমদিন বৈরী আবহাওয়ার জন্য পিলারের ওপর বসানো যায়নি। কিন্তু পরদিন অনুকূল আবহাওয়া থাকায় দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীদের চেষ্টায় সফলভাবে বসানো সম্ভব হয়।২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ৬.১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দ্বিতল পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। ৩০ হাজার ১৯৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা ব্যয়ে গৃহীত এই প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮১ দশমিক ৫০ ভাগ এবং আর্থিক অগ্রগতি ৮৭ দশমিক ৫৫ ভাগ। নদী শাসন কাজের বাস্তব অগ্রগতি ৭৪ দশমিক ৫০ ভাগ। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ পর্যন্ত মোট ব্যয় হয়েছে ২৩ হাজার ৭৯৬ দশমিক ২৪ কোটি টাকা।মূল সেতু নির্মাণের কাজ করছে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেড (এমবিইসি) এবং নদী শাসনের কাজ করছে চীনের আরেকটি প্রতিষ্ঠান সিনো হাইড্রো করপোরেশন।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2011-2025 VisionBangla24.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com