সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৩ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজধানীর মিরপুর-১০ নাম্বার আইডিয়াল স্কুল ও হুপ এর ফুটের দোকা ব্যবসার একছত্র আধিপত্য বিস্তার করছে আওয়ামী দুশ শাসনের স্বৈরাচার শেখ হাসিনার দোসর মানিক কমিশনারের লালিত পালিত ঘনিষ্ঠজন জীবন ও আবুল। দীর্ঘ ১৭ বছর যাবত এই ফুটপাতে আধিপত্য বিস্তার করে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা বাণিজ্য করে আসছিল আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী এই দুইজনের মাধ্যমে। পর্দার অন্তরালে থাকা এই দুই ব্যক্তি মানিক কমিশনারকে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করে দিত।
জীবন ও আবুলের নামে রয়েছে একাধিক খুনসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলা। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার আমলে মিরপুর মডেল থানার সমস্ত পুলিশ প্রশাসনকে টাকা দিয়ে নিজস্ব বলয়ে নিয়েছিল এই সন্ত্রাসী গ্রুপ। সাবেক কমিশনারের ঘনিষ্ঠ জীবন ও আবুলের গ্রুপে রয়েছে, সাদ্দাম, শহীদ, বাপ্পি মুরসালিন,মুক্তার, রনি, জাপান, এরশাদ, পারভেজ, শাকিবসহ ১৫/২০ জনের সঙ্গবদ্ধ চক্র। প্রতিদিন আইডিয়াল স্কুলের ফুট ও হোপের ফুট থেকে প্রায় 2 লক্ষ টাকা ইনকাম হয়। এইসব সব টাকা চলে যেত মানিক কমিশনারের হাতে। যারা দীর্ঘদিন যাবত এই চাঁদাবাজি করে আসছিল তারা বহালতুবিয়াতেই চাদা উত্তোলন করছে বলে সরেজমিনে জানা গেছে। চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী বাহিনীরা বলছে সরকার পরিবর্তন হয়েছে আমাদেরকে টাকা দাও। জোরপূর্বক দোকান নিয়েও বিক্রি করে বা হাত বদল করে বিপুল পরিমাণ টাকা নিচ্ছে।
এদের সন্ত্রাসী অত্যাচারে সাধারণ গরিব-দু:খীরা ফুটপাতের ব্যবসা থেকে ছিটকে পড়ছে। তাদের রুটি রুজির ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পথে। এদিকে আইডিয়াল স্কুলের ফুটের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যবসায়ীর দোকান দখল করে অন্য জায়গায় বিক্রি করে দিয়েছে। এতে তার পরিবার নিয়ে মহাসংকটে পড়েছে। সাধারণ ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের প্রশ্ন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে এদেশকে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার শাসন থেকে মুক্ত করলেও এখনো দেশকে তাদের দোষর থেকে এদেশের মানুষকে মুক্তি করা যায়নি । ফুটপাতের কিছু ব্যবসায়ীরা জীবন ও আবুলের নিয়ন্ত্রিত সাদ্দাম ও মুরসালিন গংদের বিপক্ষে কথা বললেই তারা তুলে নিয়ে গিয়ে বেধরক মারপিট ও হত্যার হুমকি দিত। সেই সাথে তারা দোকান থেকে টাকা নিতো। সরেজমিনে প্রতিবেদন করতে গেলে জানা যায় এক অভিযোগকারী বলেন আমাকে ধরে নিয়ে আমার জীবনে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। বিভিন্ন অস্ত্র দেখিয়ে আমাকে ভয় দেখানো হয়েছিল আমি মডেল থানায় একটি অভিযোগ দিতে আসলেও আমার অভিযোগ প্রথমে থানার অফিসার নিতে চাইনি। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের পর