মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
হরিপুরে গ্রামবাংলার ঝোপঝাড় হতে বিলুপ্তির পথে কুচফল ওয়াজের মাঠ কাপানো আর নারীদের খাট কাপানো হুজুর মুফতি মুহাম্মদ শফিকুজ্জামান দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় ৮০০ নেতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: রিজভী নির্বাচন কবে, সেই ঘোষণা হবে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকেই : প্রেস উইং মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী
ফরিদপুরে আ.লীগের দু’পক্ষের গোলাগুলিতে নিহত ২

ফরিদপুরে আ.লীগের দু’পক্ষের গোলাগুলিতে নিহত ২

নিজস্ব প্রতিবেদক: পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ফরিদপুরের নগরকান্দার কাইচাইল ইউনিয়নের কাইচাইল মধ্যপাড়া মাদ্রাসা এলাকায় আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন দুজন।  এ ঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে ১০ জন। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যার দিকে।

নিহতরা হলেন-রওশন মিয়া ও তুহিন মিয়া।  আহত ও নিহত সকলেই ইউনিয়নের কাইচাইল মধ্যপাড়া মাদ্রাসা এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয় ও পুলিশ জানায়, কাইচাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন ঠান্ডু ও স্থানীয় যুবলীগ নেতা হাসানুজ্জামানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। এরই জের ধরে গত ২০১৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে হাসানুজ্জামানের সমর্থক মহিদুলকে ঠান্ডুর সমর্থকরা হত্যা করে। এই ঘটনায় ঠান্ডু এবং তার সমর্থকদেরকে মামলায় আসামী করা হয়। এ ঘটনার পর থেকে দুপক্ষের মধ্যে কোন্দল চলে আসছিলো। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই।

হানিফ মিয়া ওরফে হৃদয় ও তার ভাই নগরকান্দা উপজেলা যুবলীগের প্রচার সম্পাদক হাসান মিয়া ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঢাকা থেকে মাইক্রোবাস নিয়ে শনিবার বিকাল ৫ টায় এলাকায় প্রবেশ করে। এ সময় কবির হোসেন ঠান্ডুর সমর্থকরা হানিফ ও হাসানের মাইক্রোবাস এলাকায় ঢুকতে বাঁধা দেয়। এক পর্যায়ে হানিফ মিয়া পিস্তলের গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়।

আহত গুলিবিদ্ধদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার শাহিন মামুন রওশন মিয়া (৫২) ও তুহিন মিয়াকে (২৫) মৃত ঘোষনা করে। এর ভিতর রওশন মিয়া ফরিদপুর শহরের অগ্রণী ব্যাংকের ম্যানেজার ছিলেন বলে পরিবারের লোকজন জানায়। বাকি আহত গুলিবৃদ্ধসহ মাওলা(৫০), আনিচ(১৯), বিপ্লব(৩০), রায়হান(৭০), গোলাাম রসুলকে (২৮) ভর্তি করা হয়েছে।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com