ইব্রাহিম সুজন, স্টাফ রিপোর্টার:
॥ নীলফামাী জেলায় হাটে দেখা মিলছে না গরু কিনতে আসা বেপারীদের। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন হাটের ইজারাদার ও স্থানীয় ক্রেতা-বিক্রেতারা।
তবে আগামী হাট থেকে বেচাবিক্রি কিছুটা বাড়তে পারে বলে আশা করছেন হাট কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার (১৭ জুলাই) সরেজমিনে দেখা যায়, প্রতি বছর কোরবানির ঈদের আগেই নীলফামাী জেলায় গরুর হাটে বসুনিয়া হাটসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শত শত বেপারী গরু কিনতে আসেন।
কিন্তু এ বছর করোনা মহামারির কারণে তাদের দেখা মিলছে না। ফলে বসুনিয়া, মিরগন্জ, টেংগমারী, রামগঞ্জ, জলঢাকা, মির্জাগন্জ, ভবানীগন্জ, ডোমার, ডিমলা, চিলাহাটি সহ হাট গরুর হাট অনেকটাই ক্রেতা শূন্য হয়ে আছে।
এতে বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় খামারি ও মৌসুমী গরু ব্যাবসায়ীরা। দুথচারজন বেপারী হাটে গরু কিনতে এলে কাঙ্খিত দাম বলছে না তারা।
একদিকে গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি অন্যদিকে গরুর চাহিদা কম থাকায় লোকসান আতঙ্কে দিন পার করছেন গরু ব্যবসায়ীরা। তারা জানান, প্রতি বছর ঈদের এ সময় বেপারিরা শত শত গরু কিনলেও এ বছর তারা হাটে আসেনি।
হাটের ইজারাদার হাসান এরশাদুল হাসিব জানান, অন্যবারের তুলনায় এবার এখন পর্যন্ত অর্ধেক ক্রেতা-বিক্রেতা ও বেপারির আনাগোনাও নেই। তবে আগামী সোমবারের হাট থেকে বেচা বিক্রি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।