সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বদলে যাচ্ছে পুলিশ, র‌্যাব ও আনসারের পোশাক শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্মকর্তার সাথে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নরসিংদীর শিবপুরে র‍্যাব ১১ অভিযানে অবৈধ পণ্যসহ গ্রেফতার এক সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স পতেঙ্গা মডেল শাখা কার্যালয়ে বীমা দাবীর চেক বিতরণী অনুষ্ঠান জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদী জেলা তাঁতীদলের আলোচনা সভা আবারো সখিপুরে একই রাতে ৬টি গরু চুরি শরণখোলায় সড়ক দূর্ঘটনায় আহত ২ নরসিংদীর রায়পুরায় মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে দুই গ্রুপের বিরোধে প্রতিনিয়ত চলছে গোলাগুলি ডিমলায় আরফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রীড়া সংসদ উপজেলা শাখা কর্তৃক আয়োজিত “ট্রফি উন্মোচন ও ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা-২০২৫ইং”-এর শুভ উদ্বোধন শারীরিক অক্ষম লাভলী সুলতানা খানের মানবিক কাজ!
তরুণীর সাত টুকরা লাশ: মামলা তোলার হুমকি

তরুণীর সাত টুকরা লাশ: মামলা তোলার হুমকি

বরগুনার আমতলী উপজেলায় তরুণীকে হত্যার পর লাশ সাত টুকরো করার ঘটনায় মামলা তুলে নিতে ওই নিহত তরুণীর পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার দুপুরে বরগুনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে নিহত মালা আকতারের মা আকলিমা বেগম ও মামা হাবিব খান এসব অভিযোগ করেন।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত মালা সদর উপজেলার ঘুদিঘাটা গ্রামের আব্দুল মন্নান হাওলাদারের মেয়ে। তিনি কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
গত ২৪ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনার ঘটবাড়িয়া আদর্শ কলেজের প্রভাষক আলমগীর হোসেন তাঁর আত্মীয় মাঈনুল আহসানের বাসায় মালাকে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে তাঁর লাশ সাত টুকরা করে দুটি ড্রামে ভরে লাশ ঘরের একটি কক্ষে লুকিয়ে রাখেন। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ওই দিন বিকেল চারটার দিকে মাঈনুলের বাসা থেকে লাশ উদ্ধার করে এবং ঘটনাস্থল থেকে আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে। পরে মাঈনুল আহসানকেও গ্রেপ্তার করা হয়। একই দিন পুলিশ বাদী হয়ে আমতলী থানায় একটি হত্যা মামলা করে। বর্তমানে তাঁরা কারাগারে আছেন।
পরিবারের অভিযোগ, মালার সঙ্গে আলমগীর হোসেনের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মালা তাঁকে বিয়ের কথা বলায় তিনি মালাকে খুন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন মালার মা আকলিমা বেগম। তিনি বলেন, মামলা পরিচালনা না করার জন্য আসামির আত্মীয়স্বজনেরা নানাভাবে তাঁদের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। মামলা তুলে না নিলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাঁর পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ ঘটনায় বরগুনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তরুণীর মামা মো. হাবীব খান।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মাসুদুজ্জামান ছুটিতে আছেন। এখন পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, সাধারণ ডায়েরির বিষয়টি তাঁর জানা নেই।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com