শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস গার্মেন্টস ব্যবসায়িদের নিঃস্ব করে কোটি টাকা প্রতারণা করে লাপাত্তা কৃষক লীগ নেতা হান্নান শেখ! টাকার বিনিময়ে বিদ্যুতের তার খাম্বা মিটার এনে দেন ইলেকট্রিশিয়ান জুলিয়ান!
পৃথিবীর পানিশূন্যতা মেটাবে চাঁদ, বলছে গবেষণা

পৃথিবীর পানিশূন্যতা মেটাবে চাঁদ, বলছে গবেষণা

চাঁদ নিয়ে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করলেন বিজ্ঞানীরা৷ ভারতের চন্দ্রায়ন-১ ও নাসার লুনার রেকোনাইস্যান্স অর্বিটার এই তথ্য প্রকাশ করেছে৷

তারা জানিয়েছে, চাঁদের পানি নির্দিষ্ট কোনও জায়গায় জমা নেই৷ সম্ভবত তা সমগ্র চাঁদের পৃষ্ঠতলে ছড়িয়ে পড়েছে৷ নেচার জিওসায়েন্সে এই নিয়ে একটি তথ্যও প্রকাশিত হয়েছে৷

আমেরিকার স্পেস সায়েন্স ইন্সটিটিউটের সিনিয়র গবেষক জশুয়া ব্যান্ডফিল্ড জানিয়েছেন, “দিনে বা রাতে, কোন সময় আমরা দেখছি বা কোন ল্যাটিচিউডে দেখছি, সেটা বিষয় নয়৷ পানির অস্তিত্ব থাকার সব রকম সংকেত পাওয়া গিয়েছে৷ পানির অস্তিত্ব পৃষ্ঠদেশের গঠনের উপর নির্ভর করে না৷ পানি আশপাশেই রয়েছে৷”

গবেষণায় দেখা গিয়েছে, চাঁদের মেরু অক্ষাংশে পানি রয়েছে৷ চন্দ্রদিন (পৃথিবীর হিসেবে ২৯.৫ দিন) অনুসারে তা বাড়ে ও কমে৷ এই তথ্য গবেষকদের চাঁদের জল সম্পর্কে গবেষণা এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে৷ চাঁদের পানির উৎস কী, তা কীভাবে আসে, তাও জানতে সাহায্য করবে৷ যদি চাঁদে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে, আর তা পর্যন্ত যদি পৌঁছনো যায়, তাহলে তা ভবিষ্যতে খাওয়ার পানি হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে৷ যদি তা নাও হয়, তাহলে জল ভেঙে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন গ্যাস পাওয়া যাবে৷ সেই গ্যাস রকেটের জ্বালানি হিসেবে বা শ্বাস নেওয়ার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে৷

নতুন এই তথ্য বলছে, হয়তো প্রাথমিকভাবে OH হিসেবে রয়েছে জল৷ বা H2O-র কাছাকাছি কোনও যৌগের আকারে রয়েছে৷ তা থেকে ভেঙে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অণু তৈরি করা সম্ভব হতে পারে৷ OH-কে বলা হয় হাইড্রক্সিল৷ এটি খুব বেশিদিন এভাবে থাকতে পারে না৷ কোনও না কোনও অণুর সঙ্গে জুড়ে যায়৷

চন্দ্রযান-১ স্পেসক্র্যাফ্টে মুন মিনেরারোলজি ম্যাপার স্পেকটোমিটারে তথ্যগুলির বিশ্লেষণ করা হয়৷ তাপমাত্রা নিয়েও নতুন তথ্য পাওয়া গিয়েছে৷ তবে তথ্যের বিশ্লেষণ এখনও শেষ হয়নি৷ বিজ্ঞানীরা এখনও চাঁদের জল নিয়ে মাথা ঘামিয়ে যাচ্ছেন৷ তবে ফলাফল বলছে, OH বা H2O রয়েছে চাঁদে৷ সৌর ঝড়ের প্রভাবেই এর সৃষ্টি হয়েছে৷

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com