মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট রক্ষকে ভক্ষক, তাই উন্নয়ন হয় না গ্রামীণ জনজীবনে, উন্নয়ন কাগজে ও কলমে দেশ ও সাধারণ মানুষের স্বার্থে কাজ করতে হবে: ড. ইউনূস মোহাম্মদপুর তুরাগ হাউজিংয়ের মাদক সম্রাজ্ঞী আসমা গংদের বেপরোয়া মাদক বানিজ্য দেখার কেউ নেই! :পর্ব -১ আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাসি বিএনপি নেতা আলহাজ্ব কবির আহমেদ ভূঁইয়া মির্জাগঞ্জে কৃষকলীগ নেতার বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগ রাজধানী ভাষানটেকে আগুন: ফায়ার সর্ভিসের ২ ইউনিটের প্রচেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে চার মাস দায়িত্ব পালনকালে সেনাবাহিনীর ১২৩ সদস্য হতাহত নওগাঁর নিতপুরে কীটনাশক প্রয়োগে তিন লক্ষাধীক টাকার মাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা ঈশ্বরদী টিভি রিপোর্টার্স ক্লাবের আত্মপ্রকাশ, সভাপতি চ‍্যানেল এস এর বায়েজিদ, সম্পাদক বিজয় টিভির সবুজ
পৃথিবীর পানিশূন্যতা মেটাবে চাঁদ, বলছে গবেষণা

পৃথিবীর পানিশূন্যতা মেটাবে চাঁদ, বলছে গবেষণা

চাঁদ নিয়ে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করলেন বিজ্ঞানীরা৷ ভারতের চন্দ্রায়ন-১ ও নাসার লুনার রেকোনাইস্যান্স অর্বিটার এই তথ্য প্রকাশ করেছে৷

তারা জানিয়েছে, চাঁদের পানি নির্দিষ্ট কোনও জায়গায় জমা নেই৷ সম্ভবত তা সমগ্র চাঁদের পৃষ্ঠতলে ছড়িয়ে পড়েছে৷ নেচার জিওসায়েন্সে এই নিয়ে একটি তথ্যও প্রকাশিত হয়েছে৷

আমেরিকার স্পেস সায়েন্স ইন্সটিটিউটের সিনিয়র গবেষক জশুয়া ব্যান্ডফিল্ড জানিয়েছেন, “দিনে বা রাতে, কোন সময় আমরা দেখছি বা কোন ল্যাটিচিউডে দেখছি, সেটা বিষয় নয়৷ পানির অস্তিত্ব থাকার সব রকম সংকেত পাওয়া গিয়েছে৷ পানির অস্তিত্ব পৃষ্ঠদেশের গঠনের উপর নির্ভর করে না৷ পানি আশপাশেই রয়েছে৷”

গবেষণায় দেখা গিয়েছে, চাঁদের মেরু অক্ষাংশে পানি রয়েছে৷ চন্দ্রদিন (পৃথিবীর হিসেবে ২৯.৫ দিন) অনুসারে তা বাড়ে ও কমে৷ এই তথ্য গবেষকদের চাঁদের জল সম্পর্কে গবেষণা এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে৷ চাঁদের পানির উৎস কী, তা কীভাবে আসে, তাও জানতে সাহায্য করবে৷ যদি চাঁদে যথেষ্ট পরিমাণ পানি থাকে, আর তা পর্যন্ত যদি পৌঁছনো যায়, তাহলে তা ভবিষ্যতে খাওয়ার পানি হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে৷ যদি তা নাও হয়, তাহলে জল ভেঙে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন গ্যাস পাওয়া যাবে৷ সেই গ্যাস রকেটের জ্বালানি হিসেবে বা শ্বাস নেওয়ার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে৷

নতুন এই তথ্য বলছে, হয়তো প্রাথমিকভাবে OH হিসেবে রয়েছে জল৷ বা H2O-র কাছাকাছি কোনও যৌগের আকারে রয়েছে৷ তা থেকে ভেঙে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অণু তৈরি করা সম্ভব হতে পারে৷ OH-কে বলা হয় হাইড্রক্সিল৷ এটি খুব বেশিদিন এভাবে থাকতে পারে না৷ কোনও না কোনও অণুর সঙ্গে জুড়ে যায়৷

চন্দ্রযান-১ স্পেসক্র্যাফ্টে মুন মিনেরারোলজি ম্যাপার স্পেকটোমিটারে তথ্যগুলির বিশ্লেষণ করা হয়৷ তাপমাত্রা নিয়েও নতুন তথ্য পাওয়া গিয়েছে৷ তবে তথ্যের বিশ্লেষণ এখনও শেষ হয়নি৷ বিজ্ঞানীরা এখনও চাঁদের জল নিয়ে মাথা ঘামিয়ে যাচ্ছেন৷ তবে ফলাফল বলছে, OH বা H2O রয়েছে চাঁদে৷ সৌর ঝড়ের প্রভাবেই এর সৃষ্টি হয়েছে৷

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com