সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৪ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কোর্সে কমপ্রিহেনসিভ পরীক্ষা কেন্দ্রে পরিদর্শন শেষে এ কথা জানান তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৮ বছরের ওপরে যে কোনো টিকা দেওয়া যাবে। ১৮ বছরের নিচে হলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অন্যান্য দেশের নির্দেশনা দেখেই ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হতে পারে।
তিনি বলেন, শিশুদের কীভাবে টিকা দেওয়া যাবে সে বিষয়ে আগামীকাল (৫ সেপ্টেম্বর) আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
মন্ত্রী বলেন, ১২ বছরের বেশি হলে অন্যান্য দেশে যেভাবে দেওয়া হচ্ছে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনে শিশুদের ফাইজার এবং মডার্নার টিকা দেওয়া হচ্ছে। আমরাও এটি অনুসরণ করতে পারি।
দ্বিতীয় ডোজের টিকা মজুত আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে যাদের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে তাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে। তবে প্রথম ডোজ যে কেন্দ্র দেওয়া হয়েছে, দ্বিতীয় ডোজও একই কেন্দ্রে নিতে হবে। গ্রামের টিকা নেওয়ার জন্য মানুষের আগ্রহ কম ছিল, আমরা তাদের অনুপ্রাণিত করতেই এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম।
১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কোর্সে কমপ্রিহেনসিভ পরীক্ষা কেন্দ্রে পরিদর্শন শেষে এ কথা জানান তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৮ বছরের ওপরে যে কোনো টিকা দেওয়া যাবে। ১৮ বছরের নিচে হলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অন্যান্য দেশের নির্দেশনা দেখেই ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হতে পারে।
তিনি বলেন, শিশুদের কীভাবে টিকা দেওয়া যাবে সে বিষয়ে আগামীকাল (৫ সেপ্টেম্বর) আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
মন্ত্রী বলেন, ১২ বছরের বেশি হলে অন্যান্য দেশে যেভাবে দেওয়া হচ্ছে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনে শিশুদের ফাইজার এবং মডার্নার টিকা দেওয়া হচ্ছে। আমরাও এটি অনুসরণ করতে পারি।
দ্বিতীয় ডোজের টিকা মজুত আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে যাদের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে তাদের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে। তবে প্রথম ডোজ যে কেন্দ্র দেওয়া হয়েছে, দ্বিতীয় ডোজও একই কেন্দ্রে নিতে হবে। গ্রামের টিকা নেওয়ার জন্য মানুষের আগ্রহ কম ছিল, আমরা তাদের অনুপ্রাণিত করতেই এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম।