বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৫৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সরকার ঘোষিত সঠিক সময়ে নির্বাচন এখন সময়ের দাবি : সাবেক মন্ত্রী এম. নাজিম উদ্দিন আল-আজাদ গণতন্ত্র বনাম রাজনীতি: সংকটে বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া ২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রগতি লাইফের ১৫% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন দর বৃদ্ধির শীর্ষে রূপালী ব্যাংক কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীতে সারের দাবিতে কৃষকদের সড়ক অবরোধ তরুণদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে: প্রধান উপদেষ্টা ব্র্যাক ব্যাংকের সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খানকে প্রগতি লাইফের শুভেচ্ছা বিধিবহির্ভূত বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বরাদ্দ নেয়ার অভিযোগ, আইডিআরএ চেয়ারম্যানকে দুদকে তলব নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে প্রাণ গেল ১৯ জনের গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সিইও পদে ফারজানা চৌধুরীর পুনঃনিয়োগ
হাইকোর্টে মায়ার ভাগ্য নির্ধারণ ৭ অক্টোবর

হাইকোর্টে মায়ার ভাগ্য নির্ধারণ ৭ অক্টোবর

স্টাফ রিপোর্টার: অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় নিম্ন আদালতের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার আপিল আবেদনের পুনঃশুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আগামী ৭ অক্টোবর রায়ের দিন ধার্য করেছেন উচ্চ আদালত।

বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ বুধবার (১৪আগস্ট) রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পক্ষে ছিলেন- সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার, ড. বশির আহমেদ ও সাঈদ আহমেদ রাজা। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রোনা নাহরীন ও এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান পরে সাংবাদিকদের বলেন, শুনানি শেষ হয়েছে। রায়ের জন্য ৭ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত, ২৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৩ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক নূরুল আলম সূত্রাপুর থানায় এ মামলাটি করেন। জরুরি অবস্থার মধ্যেই ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ১৩ বছর কারাদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে তাকে পাঁচ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট খালাস দেন। পরে দুদক হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। ওই আবেদনে ২০১৫ সালের ১৪ জুন হাইকোর্টের খালাসের রায় বাতিল করেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ।

সেইসঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানির নির্দেশ দেন সর্বোচ্চ আদালত। মায়া আপিল বিভাগের আদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করলেও বিচারকদের সিদ্ধান্ত বদলায়নি।

এরপর আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী হাইকোর্টে মায়ার আপিলের ওপর নতুন করে শুনানি শুরু হয়। মঙ্গলবার সেই শুনানি শেষে মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন নির্ধারণ করে দেন উচ্চ আদালত।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com