মঙ্গলবার, ০১ Jul ২০২৫, ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
বাগমারায় পথশিশু ধর্ষণ: সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও সনাক্ত হয়নি আসামি আটক হওয়া বাংলাদেশিদের কেউ কেউ আইএসের সঙ্গে যুক্ত: মালয়েশিয়া পুলিশ কুড়িগ্রামে বিপুল প‌রিমাণ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক কারবা‌রি গ্রেফতার লালমনিরহাটে পরিকল্পনাহীন নগরায়ণের ছোবলে ফুরিয়ে যাচ্ছে কৃষি জমি বিদ্যালয়ে সহপাঠীর হামলায় আহত ছাত্র, হামলাকারীদের শাস্তির দাবি অভিভাবকের গোপালগঞ্জে শ্বশুরবাড়ি থেকে ভুয়া সেনা সদস্য আটক বাহরাইনের বিপক্ষে বাংলাদেশের ৭ গোলের বিশাল জয় কলাগাছিয়া গ্রামে কাদা-মাটির নিচে থাকা সড়ক যেন মরণ ফাঁদ এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ হওয়া মাহিরা উদ্ধার দেশের ইতিহাসে এক বছরে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড
হাইকোর্টে মায়ার ভাগ্য নির্ধারণ ৭ অক্টোবর

হাইকোর্টে মায়ার ভাগ্য নির্ধারণ ৭ অক্টোবর

স্টাফ রিপোর্টার: অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় নিম্ন আদালতের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ নেতা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার আপিল আবেদনের পুনঃশুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে আগামী ৭ অক্টোবর রায়ের দিন ধার্য করেছেন উচ্চ আদালত।

বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ বুধবার (১৪আগস্ট) রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পক্ষে ছিলেন- সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার, ড. বশির আহমেদ ও সাঈদ আহমেদ রাজা। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রোনা নাহরীন ও এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান পরে সাংবাদিকদের বলেন, শুনানি শেষ হয়েছে। রায়ের জন্য ৭ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত, ২৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৩ জুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক নূরুল আলম সূত্রাপুর থানায় এ মামলাটি করেন। জরুরি অবস্থার মধ্যেই ২০০৮ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে ১৩ বছর কারাদণ্ড দেন। সেই সঙ্গে তাকে পাঁচ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১০ সালের ২৭ অক্টোবর হাইকোর্ট খালাস দেন। পরে দুদক হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে। ওই আবেদনে ২০১৫ সালের ১৪ জুন হাইকোর্টের খালাসের রায় বাতিল করেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ।

সেইসঙ্গে হাইকোর্টে নতুন করে আপিল শুনানির নির্দেশ দেন সর্বোচ্চ আদালত। মায়া আপিল বিভাগের আদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করলেও বিচারকদের সিদ্ধান্ত বদলায়নি।

এরপর আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী হাইকোর্টে মায়ার আপিলের ওপর নতুন করে শুনানি শুরু হয়। মঙ্গলবার সেই শুনানি শেষে মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন নির্ধারণ করে দেন উচ্চ আদালত।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com