রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
মো:আমিন হোসাইন
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বেড়ী বাঁধ এলাকার তুরাগ হাউজিংএর বাসিন্দা রহিম ছিল কয়েক বছর পূর্বে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের ভ্যান চালক, তার পরে বুড়িগঙ্গা ফিলিংষ্টেশনের মামুলি বেতন ভুক্ত কর্মচারি, সেখানে থেকেই পরিচয় হয় নদী পথের ডাকাত দলের সর্দার মুক্তি ডাকাতের সাথে সেই থেকেই রহিমের অপরাধ জগতে পা রাখে।
আর এই রহিমের বড় ছেলের নাম সাগর তুরাগ হাউজিং, একতা হাউজিং এলাকায় বাবার প্রভাব খাটিয়ে চালিয়ে আসছে কিশোর গ্যাং এর একটি চক্র। সম্প্রীতি গত ০৬-১১-২০২৪ ইং তারিখে বরগুনা ডিবির হাতে মাদক সহ গ্রেফতার হয়। মামলা নাম্বার – ০২, ধারা – মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১০(ক)/৪১ ধারায় তার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলার তালতলিতে একটা মামলা হয়। আর এখন সে নিজেই তুরাগ হাউজিং এ তৈরি করেছেন অপরাধের সাম্রাজ্য।
ডিশ ব্যাবসা, ইন্টারনেট ব্যবসা, জমিদখল, ফুটপথ ব্যাবসা গার্মেন্টস ব্যাবসা সহ বিভিন্ন ধরনের ঠিকাদারি, ইট- বালুর ব্যবসা চাঁদাবাজি দখলদারি তার এখন মুল পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আর এ সব ব্যাবসা পরিচালনা করার জন্য সে তৈরি করেছেন তার নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনি ও কিশোরগ্যাং দ্বারা। তার এই ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন কিশোর গ্যাং লিডার তার বড় ছেলে সাগর। রহিম তুরাগ হাউজিং এলাকায় ভ্যানগাড়ির গ্যারেজ বানীয়ে দৈনিক,সাপ্তাহিক, মাসিক ও পাক্ষিক বখরা তুলে।
রহিমের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ পাওয়া যায় যে কেউ তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গেলে তাকে হতে হয় লাঞ্চিত ও অপমানিত এমনি কি তার পালিত বা অধিনস্ত নিচু স্তরের মহিলাদেরকে দিয়েও লাঞ্চিত করেন এবং প্রতিবাদিদের বিরুদ্ধে মামলা করাতে ও ছারেন না যার করনে অনেক ভদ্রসমাজ ভয়ে মুখ খুলেন না।
এই অভিযোগের বিষয়ে রহিমের সাথে মুঠোফোন ফোন করলে সে ফোন দিলে সে এই প্রতিবেদককে রিপোর্ট না করার জন্য অনুরোধ করেন। রহিমের এই সন্ত্রাসী ও অবৈধ কর্মকান্ড থেকে রেহাই পেতে একাধিক ভুক্তভোগী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যাক্তি প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
রহিম গংদের অবৈধ সম্পদের ব্যাপারে অনুসন্ধান চলছে বিস্তারিত পরবর্তী প্রতিবেদনে চোখ রাখুন…………….