বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের মতো কার্ডিওভাস্কুলার রোগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায় কোলেস্টেরল। পাশাপাশি দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। তাই এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে কিছু খাবার।
কমলার জুস
টকমিষ্টি স্বাদের কমলার রস কোলেস্টেরল কমানোর অত্যন্ত উপকারী। গবেষকেরা জানিয়েছেন, কমলার রস হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া রক্তের লিপিড প্রোফাইলের উন্নতি ঘটায়। এর কারণ হচ্ছে কমলার রসে ভিটামিন সি, ফোলেট এবং হেসপিরিডিন এর মত ফ্লেভনয়েড থাকে।
গ্রিনটি
প্রতিদিন কয়েক কাপ গ্রিনটি পান করা সার্বিক কোলেস্টেরল এবং এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর একটি সহজ উপায়। গ্রিনটি এর বিভিন্ন উপাদান পরিপাক নালীতে কোলেস্টেরলের শোষণ প্রতিহত করে এবং রেচনে সাহায্য করে। এছাড়াও গ্রিনটি ধমনীতে প্লাক জমা প্রতিহত করে এবং হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
ওটমিল
সকালের নাস্তায় ওটমিল খাওয়া কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ওটমিলের দ্রবণীয় ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তস্রোতে কোলেস্টেরলের শোষণ কমায়। এছাড়াও নিয়মিত ওটমিল খেলে কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।
কাঠবাদাম
হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ফাইবার থাকে কাঠবাদামে, যা ভালো কোলেস্টেরল এইচ ডি এল এর মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ২০১১ সালে নিউট্রিশন রিভিউতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয় যে, কাঠবাদামের মত গাছের বাদাম খাওয়া এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে। এর ফলে করোনারী ডিজিজ হওয়ার ঝুঁকি ৩ থেকে ৯ শতাংশ কমে।
arimidex 1 mg cost arimidex 1 mg cost order anastrozole 1mg generic