শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বৈষম্য বিরোধী ও ছাত্র আন্দোলন ঢাকা শহ সারা দেশে বিভিন্ন কর্মসূচি ও আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালনা করে তাদের এই যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে সহমত পোষণ করে সারা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ সহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন সহ সর্বসাধারণ। এই আন্দোলনকে প্রতিহত করার জন্য স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পুলিশ বাহিনী ছাত্রলীগ আওয়ামী লীগ যুবলীগ সহ সকল সংগঠনের নেতা কর্মীদের দিয়ে ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদের ওপর অস্ত্র ও গুলি সহ আক্রমণ করার নির্দেশ দেয় ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তারই প্রেক্ষাপটে ঢাকা সহ মিরপুর টিএসসি মোহাম্মদপুর যাত্রাবাড়ী উত্তরা রামপুরা বিভিন্ন এলাকায় বৈষম্য বিরোধী ও ছাত্র আন্দোলন কারী ছাত্র সমাজের উপর আক্রমণ করে বিভিন্ন কৌশলে ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তারই প্রেক্ষাপটে এই আন্দোলন সারা দেশে জড়িয়ে যায় এমনকি সারাদেশের সকল পর্যায়ে আন্দোলন অংশগ্রহণ করে সকল সাধারণ মানুষ সহ সারা দেশের ছাত্র সমাজ একপর্যায়ে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা হিংসাত্মক হয়ে কার নেতাকর্মীদের উপর নির্দেশ ভেজাভাবেই হোক আন্দোলন প্রতিহত করার।তারই প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগ যুবলীগ ছাত্রদের উপর অস্ত্র সজ্য নিয়ে পুরা ঢাকা সিটিতে সকল আন্দোলনকারীদের উপর অ্যাটাক করে এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দুই হাজারেও বেশি ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে এমনকি অজস্র ছাত্র আহত পঙ্গুত্ববরণ করে এখনও হসপিটালের বেডে শুয়ে আছে। যা বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে ছাত্র হত্যাকাণ্ডের ঘটনা এতে করে পুরা বাংলাদেশের মানুষ একত্রিত হয়ে গত ৫ই আগস্ট লংমাস কর্মসূচির মাধ্যমে স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ ও পালাতে বাধ্য করে। তারপরের অভ্যন্তরীণের সরকার গঠন করে এ সরকারের কাছে ছাত্র সমাজের বিভিন্ন দাবি-দাওয়া সকল বিচারো হত্যাকান্ড এবং সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।
ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর অস্ত্র লাঠি সোটা নিয়ে হামলা হয় ঢাকা মিরপুর কে আন্দোলনে ছাত্রদের উপর হামলার সাথে জড়িত নাম উঠে আসছে বাংলা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হাসমতুল্লাহর বিরুদ্ধে। বিভিন্ন তথ্যে জানা যায় হাতমত উল্লাহ এর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের গুন্ডাবাহিনী নিয়ে মিরপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করেছে।এমনকি বিভিন্ন কায়দায় ছাত্রদের উপর জোর বল প্রয়োগ করে বিভিন্ন ছাত্রদেরকে হয়রানি করার অভিযোগ উঠে আসছে। এমনকি আন্দোলন শিক্ষার্থীরা যখন আন্দোলনের উদ্দেশ্যে আসে রাস্তায় তাদেরকে ধরে বোন রেখে পুলিশে ধরিয়ে দেওয়ার মত ঘটনা ঘটেছে এই হাসনাতউল্লা নির্দেশে। হাসমত উল্লাহ ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দামের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হওয়ায় নিজস্ব বল প্রয়োগে এরকম ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ছাত্রদের উপর আক্রমণ করে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। হাসমত উল্লাহ বিরোধী পথ পাত্র কল চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি সহ নারি কেলেঙ্কারির মতো অনেক। ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের সহযোগী হওয়ায় আশ্চর্য ক্ষমতার বলে এসব অপকর্ম করেও পার পেয়ে যা। ইতিমধ্যে আমরা দেখতে পেরেছি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের অনেক নেতা কর্মীরা ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছে।কিন্তু এখন পর্যন্ত কিভাবে হাসমত উল্লাহ প্রকাশ্যে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রদের উপর প্রকাশ্যে মারপিট সহ হামলা করা ছাত্রলীগ নেতা হাসমত উল্লাহ এ নিয়ে সাধারণ মানুষ ও ছাত্র সমাজের মাঝে কৌতূহলের জন্ম দিচ্ছে যা বর্তমান ন সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও সমালোচিত করছে। সাধারণ ছাত্র সমাজের দাবি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা হাসমত উল্লাহ কে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আইনের আওতায়নে বিচার করা।অন্যথায় তারা আন্দোলন কর্মসূচির পালন করবে বলে জানায়।