শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৫ অপরাহ্ন
ওই অঞ্চলে ১১৬ মাইল দীর্ঘ গুহাটির অবস্থান নিশ্চিত করেছে অনুসন্ধানকারী প্রত্নতত্ত্ববিদ ও ডুবুরিরা। আবিষ্কৃত নতুন গুহার মধ্যে থাকতে পারে প্রাচীন মায়ান সম্প্রদায়ের গুপ্তধনও। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। খবর নিউজউইক’র।
লুক্কায়িত গুহার সন্ধানে দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলে তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছিল সেদেশের ডুবুরিরা। সঙ্গে ছিলেন জলের তলায় কাজ করা প্রত্নতত্ত্ববিদেরাও। নতুন গুহাটি রয়েছে জলের তলায় থাকা দুটি গুহার মধ্যবর্তী স্থানে।
এক কথায় দুটি গুহার মধ্যে সংযোগ সাধন করছে এই ১১৬ মাইলের গুহাটি। খুব শিগগির নতুন নাম পেতে চলেছে জোড়া গুহা। নতুন নাম হচ্ছে স্যাক অ্যাকটন।
উল্লেখ্য, মেক্সিকোতে রহস্যময়ী উপসাগরীয় অঞ্চল হিসেবে পেনিনসুলার খ্যাতি রয়েছে। সেই রহস্য অনুসন্ধানেই কাজ করছে গ্রেট মায়া অ্যাকুইফার প্রজেক্ট (জিএএম) টিম। রহস্যভেদ করতে দীর্ঘদিন ধরে পেনিনসুলার পানির নিচেই রয়েছে টিমের সদস্যরা। নতুন গুহা আবিষ্কারের ঘটনা নিঃসন্দেহে ওই টিমের কাছে বড় প্রাপ্তি।
বিশ্বের অন্যতম প্রত্নতত্ত্বের খনি হিসেবে এবার প্রতিনিধিত্ব করবে এই নতুন গুহা। এমনটাই মনে করেন জিএমএম-এর ডিরেক্টর।
যে পদ্ধতিতে গুহার সন্ধান মিলেছে, সেই একই পদ্ধতি মেনেই জিএএম টিম আগে আমেরিকার প্রাচীন বাসিন্দাদের ইতিহাস খুঁজে বের করেছে। এবার খুঁজে পাওয়া যাবে প্রাচীণ মায়ান সংস্কৃতির তথ্যপ্রমাণ।